আকাশে স্থবির সূর্য- জীবন বা মরণের
বর্ণালীর মনে বিভ্রমে- সকাল বা বিকেলে
আলোর মতন ভুলে (মানুষের) হৃদয়কে শিহরিত ক’রে দেয়।
ঢের পরে নিভে যাবে- জানি- সূর্য;- তবুও অনেক
হেমন্ত বিকেলে সেই ঠাণ্ডা পৃথিবীর ছবি, চোখে
প্রসারিত হ’তে থাকে; আকাশ তাকায়ে আছে তবুও মানুষ
নেই, পৃথিবীতে বরফে
তবুও চিন্তার এই অন্ধকার ঊর্ণার ভিতর থেকে উঠে
আশার যুগের- যুগান্তরেরও কাছে দ্বিতীয় রকমে না কি!- এইখানে
সমীচীন- সত্য- হ’তে পারা যায় কি না
পটভূমিকায় পথ ছায়ার মনে শব্দে আজ পৃথিবীর
মরুভূমি ফসলের গল্প জেগে উঠে শিশু
যুবা প্রৌঢ় স্থবিরের পরিক্রমা মনে মনে শেষ
ক’রে ফেলে। তবুও আরেকবার মানুষের নবজীবনের
শুভ্রতাকে সকলের স্বাভাবিক শান্ত আবহাওয়ার
শান্তির- দীপ্তির মতো আবিষ্কার ক’রে নিতে চায়৷
সেখানে আকাশে কোলে শিশু ভোলাবার
মতো ইন্দ্ৰধনু নেই- উপনিষদের শাদা পাতার সংযত উচ্ছ্বাস
তবুও ফুরায়ে গেছে- মৃত্যু শূন্যতায় নয়- অপর নবীন
অর্থ নিয়তির পথে- অন্ধকারে সেইখানে মিকেলেঞ্জেলোর
ডানার- দেবতাদের দাম আছে- ছবির ভিতরে,
হৃদয়ের নিয়ন্ত্রিত রাগের নিকটে শুধু,- হৃদয়ের কাছে।