এখন চৈত্রের খেতে

এখন চৈত্রের খেতে তরমুজ সর্পডিম ভারি হয়ে ওঠে
এখন কাষায় বনে আমের মুকুলে ঢের রাক্ষুসে মাকড়
এখন পৃথিবী ঢ’লে নেমে গেছে সমুদ্রের দিকে
সিন্ধুরা নেমেছে এসে প্রান্তরের পানে
অসংখ্য প্রান্তর এসে জড়ো হল নগরীর কোণে
নগরীর অগণন পথগুলো চ’লে গেছে অকৃত্রিম গলির ভিতরে

গলিরা মূর্খতা ছেদ বিপদ ও জননের মুখে
এখন বাঘিনি হুঙ্কার করে নদীর নিকটে জেনে নিয়ে
এখানে তোপের শব্দে বেজে ওঠে সময়ের ঘড়ি;-
যেন এক সুপুরুষ সর্বদাই সব স্থানে ব’সে
স্ফিংক্সের চোখে জ্বলে গোমেদ-মণির মতো আত্মীয়তায়
কামান ও চুম্বনের শব্দের শর্করা-রক্তে চা বানানো যায়।