ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে

ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে
হেরা গিরির ‘পরে!
শিরে তাঁহার লক্ষ কোটি
চাঁদের আলো ঝরে।।

কী অপরূপ জ্যোতির ধারা নীল আশমান হতে
নামে বিপুল স্রোতে,
হেরা পাহাড় বেয়ে বহে সাহারা মরুর পথে-
সেই জ্যোতিতে দুনিয়া আজি ঝলমল করে।।

আগুনবরণ ফেরেশতা এক এসে
খোদার হাবিব জাগো জাগো, বলে হেসে হেসে।।

নবুয়তের মোহর দিল বাহুতে তাঁর বেঁধে
তাজিম করে কদমবুসি করে কেঁদে কেঁদে;
সেই নবিরই নামে আজি দুনিয়া দরুদ পড়ে।।


(জুলফিকার গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ড হতে সংগৃহীত)