রসঘনশ্যাম কল্যাণ-সুন্দর।
প্রশান্ত সন্ধ্যার উদার শান্তি দাও
শ্রান্ত মনের ভার হর হে গিরিধর।।
যে নিবিড় সমাধির গভীর আনন্দে
হিমালয় লীলায়িত নীরব ছন্দে,
সেই মহাযোগে কর মোরে মগ্ন
যে মহাভাবে ভোর মৌন নীলাম্বর।।
অপগত দুখশোক নিশীথ সুষুপ্তির মাঝে
নিথর সিন্ধুর অতলতলে যে শান্ত বিরাজে।
যে সুধা লভিয়া ঋষি মধুছন্দা
আনিল বেদবাণী অলকানন্দা,
অন্তরে বাহিরে সেই অমৃত দাও
কর পুরুষোত্তম অজর অমর।।
(১২৭)