কুলমান আর যায় না রাখা

কুলমান আর যায় না রাখা- বাঁশি যে ডাকে রাধা-রাধা।। ধু।।
সখী গো- কোন বনে বাজায়লো বাঁশি গোপীর মন করে উদাসী-
ধৈর্য ধরি রইতে পারি না আমি বন্ধু বন্ধু বলে বসে থাকি নিরালা৷
সখী গো- ভাইবে রাধারমণ বলে প্ৰাণ নিলো গো বাঁশির স্বরে
গৃহে আর রইতে পারি না; বাঁশির দোষ নয় লো সখী
কর্ম দোষে এই জ্বালা৷

[পূর্বরাগ]