অবিচ্ছিন্ন উৎস

প্রথমে ছিল কণ্ঠস্বরে, ভাষার দ্যোতনায়,
একটি স্তব্ধতা থেকে অপর স্তব্ধতায়, তারপর
উঠে এল তার বন্য বিপর্যস্ত চুলের ছোঁয়ায়

যেন স্রোতস্বিনী নদী বয়ে গেল আমার বিহ্বলতার ওপর
যেন সোনালি বালির তীরে দুটো নক্ষত্র নিয়ে ঠেকে গেল
নৌকো একজোড়া।

চলের প্রান্ত থেকে দুলে উঠলো চোখের মণিতে
যার আলোয় জন্ম নিল কবিতার আভাস-লাগা
কয়েকটা নক্ষত্রপঙক্তি, -প্রথমে যা ছিল কণ্ঠস্বরে ভাষার দ্যোতনায়।।