পড়্তে বসে মুখের কাছে কাগজখানি থুয়ে
রমেশ ভায়া ঘুমোয় পড়ে আরাম ক’রে শুয়ে।
শুনছ নাকি ঘড়র ঘড়র নাক ডাকার ধূম?
সখ যে বড় বেজায় দেখি- দিনের বেলায় ঘুম!
বাতাস পোরা এই যে থলি দেখ্ছ আমার হাতে,
দুড়ুম করে পিট্লে পরে শব্দ হবে তাতে।
রমেশ ভায়া আঁৎকে উঠে পড়্বে কুপোকাৎ
লাগাও তবে- ধূমধারাক্কা! ক্যাবাৎ! ক্যাবাৎ!
ও বাবারে! এ কেরে ভাই! মারবে নাকি চাঁটি?
আমি ভাবছি রমেশ বুঝি! সব করেছে মাটি!
আবার দেখ চোখ পাকিয়ে আসছে আমায় তেড়ে-
আর কেন ভাই? দৌড়ে পালাই, প্রাণের আশা ছেড়ে!