বাউলকবি রাধারমণ গীতি সংগ্রহ
বাউল কবি রাধারমণ এর লেখা প্রায় এক হাজার গানের বিশাল সংগ্রহ নিয়ে এই বইটি প্রকাশিত হয় ভারতের আগরতলায় ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালের বইমেলায়। গানগুলোর বিষয় ভাগ কিছুটা দুরূহ হওয়ায় সম্পাদক মুখ্য ভাবের আধারে এবং প্রচলিত রাধাকৃষ্ণলীলা বিষয়ক গানকে বৈষ্ণব পদাবলীর অনুসরণে 'গোষ্ঠ', 'পূর্বরাগ', 'অনুরাগ', 'মান', 'অভিসার', 'বিরহ', 'মিলন' ইত্যাদির নিরিখে ভাগ করেছেন। 'গুরুপদ', 'নাম মহাত্মা', 'প্রার্থনা' বিষয়ক পদকে একত্রে 'প্রার্থনা'র শীর্ষকেই গ্রন্থিত করেছেন। 'দেহতত্ত্ব', 'বাউল' ও 'সহজিয়া' গীতসমূহ একত্রে 'সহজিয়া' শীর্ষকে সন্নিবেশিত করেছেন।
সূচীপত্র
- অকৈতব কৃষ্ণনামে আমার মন মজিল কই
- অজ্ঞান মন, কৃষ্ণ ভক্তিরসে কেন ডুবলে না
- অজ্ঞান মন, গুরু কি ধন চিনিলায় না
- অজ্ঞান মন রে তুমি রহিয়াছ ভুলিয়া
- অরে পাষাণ মন রে
- আমার মন রে এবার ভবে কেন না আসিলে
- আমার মরণকালে কৰ্ণে শুনাইও কৃষ্ণনাম
- আমারে করগো উদ্ধার
- আমি কেন আইলাম গো বাজারের ভাও না জাইনে
- আমি জন্মিয়া কেন মইলাম না
- আমি ডাকছি কাতরে
- আমি তোমায় ডাকি গুরু হে গুরু
- আমি পাইয়া কুমতিসঙ্গ
- আরে ও পাগোলার মন রে
- আহা, চুরের ঘাটে নাও লাগাইয়া
- ইলিশামাছ কি বিলে থাকে
- একবার উচ্চৈস্বরে হরি বোল
- একি বিপদ হইল গো
- এবার হইল রে বন্ধু তোর মনে যা ছিল
- এ মানুষে সেই মানুষ আছে
- ঐ নাম লও জীব
- ও আমি সদায় থাকি রিপুর মাঝে
- ও গুরুর পদে মনপ্ৰাণ দিলাম নারে
- ওগো দরদী নাই এ সংসারে
- ও মন জ্বালাও গুরু জ্ঞানের বাতি
- ও মন থাকো রে সাবধানে
- ওরে ও রসিক সুজন
- ওরে কঠিন পাষাণ মন
- ওরে মন কুপথে না যাইও
- কংসের পিরিতে দিন গেলো সজনী লো
- কলির জীবের ভাবনা কিরে মন
- কাঙালি জানিয়া পার কর
- কামিনীর কাম সাগরে মন তুমি নিমগ্ন
- কার পানে চাইয়া রে মনা
- কালারে মুই তোরে চিনলাম না
- কৃষ্ণ নাম ব্ৰহ্মা সনাতন
- কৃষ্ণ নামে আমার মন কেন মজেনা
- কোন ভাবে আইলামরে নিতাই
- গুরু আমার উপায় বল না
- গুরু একবার ফিরি চাও অধম জানিয়া
- গুরু ও দয়ালগুরু আমি ঘোর অন্ধকার দেখি
- গুরু কও মোরে সার শিক্ষা দেও
- গুরু তুমি কারবারের রাজা
- গুরুধন ভবাৰ্ণবে আমার জাগা কৈ
- গুরু না মানিলাম গো সখী
- গুরু নির্ধনের ধন অধম জানি শিক্ষা দেও
- গুরুপদ পদরাবৃন্দে মনভুজঙ্গ মজনারে
- গুরুভক্তি নাই যার অন্তরে
- গুরু, ভজন হইল না রে
- গুরুর চরণ অমূল্যধন
- গুরু শ্ৰী কৃষ্ণ চৈতন্য দয়াময়
- গুরু শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য পতিত পাবন
- চল র মন সাধুর বাজারে
- চিন্তা জ্বরের ঔষধ কোথায় পাই
- চুপ করে আছিস মন কিবা শক্তিবলে
- জুড়াতে প্ৰাণের জ্বালা ডাকি তোমায় মহাপ্ৰাণে
- ডাকার মত ডাকরে মন
- ডুব দে রে বাউলের মন ভাব সাগরে
- তারে দেখলে হয়রে প্রাণ শীতল
- তোমার পাদপদ্মে মজিয়ে থাকি হরি
- তোর লাগি ঝুরে দুই নয়নে প্ৰাণবন্ধু
- তোর সনে নাই লেনা দেনা যেজন প্রেমের ভাও জানে না
- ত্ৰাহিমাং শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য দয়ালু হে
- দয়াল গুরু বিনে বন্ধু কেহ নাইরে সংসারে
- দয়াল গুরু সংসারে আমার কি লাভ বাঁচিয়া
- দয়াল শ্যামরে আমার তুমি দয়া না করিলে
- দয়াল হরি তুমি বিনে জীবের দুক
- দয়াল হরির দয়া বিনে ভববন্ধন কে ঘুচাবে
- দিন ত গেল রে মানা ভাই অবুঝারে বুঝাইতে
- দুর্লভ মানব দেহ আর কি হবে জানি না
- ধরা রে অবোধ মন উপদেশ ধর
- ধরা রে মন আমার বচন সাধু সঙ্গে কর বাস
- নদীর তরঙ্গ দেখে কেমনে পার হবে রে
- নাইয়া রে আমি নদীর কূল পাইলাম না
- নাম গাইয়ে নইদে এল রে প্ৰেমধন লইয়া
- নামে অনুরাগ যার, সে জানিয়াছে সারাসার
- পতিত পাবন নাম শুনিয়া
- পাষাণ মন তোর গইয়া যায় রে দিন
- পিরিত করলে কি কেউ ছাড়ে গো
- প্ৰেম প্রেম রাধার ভক্তি সাধ্য সার
- প্ৰেম বিলাতে যাবে যদি মন
- প্রেমের হাটে যাবে যদি
- বন্ধু আমার প্রাণনাথ বন্ধুরে
- বন্ধু বিনে এ জগতে
- বিনয় কর মন বলি তোমায়
- বুঝি কোন কর্মফলে
- বুঝে না অবুঝ মন
- বৃথা জনম গেলোরে ভাই
- ভবনদীর ঢেউ দেখিয়া
- ভব সমুদ্র পাড়ি দিতে মন
- ভবে নাইরে আপনজন
- ভবে মানব জন্ম আর হবে না
- ভবের খেলায় হেলায় দিন যায়
- মন ঐ গুরু পদে ধরে তারে চিন
- মন চল রে দেশে যাই বিদেশ আসি
- মন চোরা তুই হরি আছো
- মন তুমি কি রসে ভুলিয়াছ
- মন তুমি সেই ভাবনা কর
- মন তুমি হরি বলবে কোনকালে
- মন তোর মত বোকা চাষী ত্ৰিজগতে আর দেখি না
- মন পাখী বলি তোরে বল বল কৃষ্ণ
- মন রে পামর তুমি যে লোক জাননা
- মনের আনন্দে ব্রজধামে চল রে ভাই
- মিছা ভবের খেলায় রঙ্গ তামাশায়
- মুখে হরেকৃষ্ণ হরি বল মনপাখি
- মুর্শিদ বলি নৌকা ছাড়ো
- মোরে কাঙ্গাল জানিয়া পার কর দয়াল
- যায় যায় সুদিন দিনে দিনে
- যার কূল নিলে কূল পাইতে পারি আমি
- যার লাগি হইলাম বৈরাগী ভেক ধরিয়া
- রইলাম গুরু অকূল সায়রে প্রভু নিরঞ্জন
- রঙ্গে রাঙ্গে আর কতদিন চালাইবায় তরণী বানাইয়া
- ললিতলাবণ্যরূপে দেখা দাও হে বংশীধারী
- শুধু ভক্তি করলে কি হবে রে
- শুন ওরে মন বলি রে তোরে
- শুনরে পাষাণ মন আর কত দিন রবে তুই ঘুমে অচেতন
- শুনহে মনভাই তুই বড় গোয়ার
- শ্যাম বন্ধুয়াও দেখা দেও অধম জানিয়া
- শ্ৰী গুরু বিনে এ তিন ভুবনে
- শ্ৰীহরিনামের তরী পার করিবে গো
- সদায় পিঞ্জরে বসে রাধাকৃষ্ণ ভাবো না
- সন্ধ্যাকালে ডাকি বসি খেওয়া ঘাটে গাঙ্গের কূল
- সুখময় ডাকিছে তোমারে রে প্ৰেমানন্দ
- হবে নি রে আর মানব জনম দেখা না ভাবিয়া
- হরি গুণাগুণ কৃষ্ণ গুণাগুণ রাধা গুণাগুণ গাও হে
- হরিনাম কর
- হরিনাম কৈরছি সার
- হরিনাম চিন্তামণি কৃষ্ণ চৈতন্য রসমাধুরী
- হরি বল রে অজ্ঞান মন
- হরি বলে ছাড়ো নৌকা তুফান দেখে ভয় করিও না
- হরি বলে ডাক মন রসনা
- হরির নাম কর সার, ওরে বদন
- হরির নাম বিনে আর সকলি অসার দেখিস
- হরি হইয়ে কেন বল হরি
- হরি হরি বলে ডাকরে মন রসনা
- হরে কৃষ্ণ নাম জপ অবিরাম
- হরেকৃষ্ণ নাম বিনে নিত্যধন নাই সংসারে
- হরে কৃষ্ণ বলরে ভাই
- হরে কৃষ্ণ রাম বলরে মন
- হরেকৃষ্ণ হরিনাম লও রে মন দুরাচার
- হরে রাম হরে বলছে মধুর স্বরে
- হারাইল মূল লাভের আশে
- অনুরাগ কোন অবতার রে, গৌরাঙ্গচান্দ
- অনুরাগ বাতাসে রাধা প্রেমের ঢেউ উঠিয়াছে
- অবনীতে উদয় নদীয়াতে গউর নিতাই
- আইজ আমার কি হৈল গো জলের ঘাটে গিয়া
- আইল রে আইল গৌর, নিতাই সঙ্গে লইয়া
- আজ কেন প্ৰাণ কেন্দে কেন্দে উঠেরে ভাই
- আজি কি আনন্দ রে ভাই
- আনন্দ মগন গৌরহরি
- আমায় নিয়ে ব্রজে চল যাই রে ভাই রে নিতাই
- আমার কি হইল-প্ৰাণ সখী গো জলের ঘাটে গিয়া
- আমার মন হইয়াছে লাচাড়ি
- আমারে কি কর দয়া অধম জানিয়া
- আমি কি হেরিলাম গো সুরধানীর ঘাটে
- আমি গৌর প্ৰেমে মজে গো
- আমি চাইয়া দেখতে যে পাই
- আমি ডাকি কাতরে প্রাণ
- আমি দেইখে আইলাম গো কি আচানক গৌররূপ
- আমি দেখিয়ে আইলাম তারে গো হরে
- আমি নালিশ করি রাজ দরবারে
- আমি সেই গৌর বলে ডাকি
- আর কিছু না মানে আমার প্রাণে গো
- আসরে আইসহে গউর হরি
- আসিয়া গৌরাঙ্গের হাটে
- উদয় হইল হে গৌরাঙ্গচান্দ গৌড় দেশে
- উদয় হইলায় বা নদীয়ায় চান গৌর হরি
- উদয় চৈতন্যচান্দ সুরধুনী তীরে
- এ ভব শুধু পাগলের মেলা পাগলে পাগলে ঠেসাঠেসি
- এমন সুন্দর গৌর কোনখানে আছিল গো
- এস দুনু ভাইরে গৌর ও নিতাই
- এসেছেন গউর নিতাই জীব তরাই অবনীরে
- এসো গৌর গুণমণি জগতের চিন্তামণি
- ঐ আইল ঐ আইল আমার সঙ্কীর্তনের গৌর রায়
- ঐ আসরে আইসরে গৌরচান্দ গুণমণি
- ঐ নাকি রে শ্ৰীবৃন্দাবন অরে ভাই নিতাই
- ঐ নাকি সেই ব্ৰজধাম অরে ভাই নিতাই
- ও জলে দেখিবি যদি আয়
- ও নাগরী কি রূপ মাধুরী গো সুরধনীর তীরে
- কই তনে আইলাগো নবনাগরী এমন সুন্দর গৌর
- করুণার নিধি গউর, উদয় হইল
- কলির জীব তরাইতে গো ও নৈদাপুরে
- কলির জীবের ভাগ্যে গৌরচান্দ উদয় হইয়াছে
- অবনীতে গৌর নিতাই উদয় হইয়াছে
- কাঙাল ভক্ত তোমায় ডাকিয়াছে রে
- কালাচান্দ করে ব্রজলীলা সাঙ্গ শ্যামঅঙ্গী গৌরাঙ্গ
- কি করি উপায় গউর, আমায় দেও পদাশ্রয়
- কি দেখিলাম গো গৌররূপ, চমৎকার নদীয়ায়
- কি হেরিলাম গো নদিয়াপুরে
- কৃপা কইরে আইস আসরে গৌরমণি
- কৃপা করে চৈতন্য নিতাই
- কেন গৌরাঙ্গ হয়ে কানাই আইলে রে
- কে যাবে গো আয় গউর প্রেমের বাজারে
- কৈ কৈ সে রূপ রসময়
- কোথা হে করুণাময় তুমি দীন দয়াময়
- গউর এযে প্ৰেম করিল যে রসে কেউ ডুবে না
- গউর এসো আমার আসরে
- গউর গউর গউর বলে আমার অঙ্গ যায় জ্বলিয়া
- গউর নিতাই আইসে রে
- গউর রূপের ফান্দে ঠেকাইল আমায় গো
- গুরু শ্ৰীপাদপঙ্কজে দেহ ঠাঁই
- গৌর অনুরাগ যার সে জানিয়াছে সারাৎসার
- গৌর আমার কাচা সুনা
- গৌর আমার জাত মারিয়াছে
- গৌর চরণ পাব বলে দুই কুল খাইয়াছি
- গৌরচান এ ভব সাগরে রে পার করা আমারে
- গৌরচান ছাপাইয়ে রাখবো কেউরিরে না দেখতে দিবো
- গৌরচান হৃদয়ে রাখব অন্যরে না দেখতে দিব
- গৌরচান্দ বিনে আর করুণা পাথার
- গৌর ছাড়া হইলাম গো প্ৰাণ কান্দে গৌরাঙ্গ বৈলে
- গৌর তুমি ঘোর কলির জীব তরাইতে
- গৌরনিতাই আইস এই আসরে
- গৌর নিতাই উদয় নদীয়ায়
- গৌরনিতাই নৈদে আসিয়াছে
- গৌরনিতাইর হাটে রসিক মহাজন
- গৌর প্রেমের এতো জ্বালা সখী জানিনা গো আগে
- গৌর বরণ কে গো সন্ন্যাসীর বেশে
- গৌর বলিয়ে ও নাগরী হৃদয় ফাটিয়ে যায়
- গৌর বিচ্ছেদ প্রেমের এত জ্বালাগো
- গৌররূপ হেরিলাম গো মনপ্ৰাণ কুলমান সব নিল গো
- গৌররূপ হেরিলাম গো সুরধনীর তীরে
- গৌররূপে আমায় পাগল করিল রে
- গৌরাঙ্গ লাবণ্য ও রসময় গো
- গৌরার ভাবটি বুঝা দায় অহে স্বরূপ রাম রায়
- চলরে মন রাজ দরবারে
- চলেছে হরি নামের গাড়ী
- চলো চলো রাই গৌরাচান্দের রূপ হেরিতে
- চাইয়া দেখরে কি আনন্দ অইতেছে
- চান বদনে বল হরি শ্ৰীগুরু গৌরাঙ্গ
- জয়রে জয় প্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য
- জাত মারি রাখিয়াছে ঘরে গৌরচান গুণমণি
- তোরা কে দেখিবে আয় এসেছে নূতন মাতাল
- তোরা দেখবে যদি আয় গৌরচান্দে
- তোরা দেখে যা গো নাগরী গৌর প্রেমের ঢেউ
- তোরা বল গো সকলে গৌরচান পাব কই গেলে
- ত্ৰিভঙ্গের ভঙ্গিমা দেখা
- দয়াল গৌর হে পাব তোমায় আর কত দিন বাকী
- ধন্য নদীয়ায় উদয় হইল গৌর নিতাই
- ধন্য শ্ৰীচৈতন্য উদয় নদীয়ায়
- নইদের চান দয়াল গউর
- নদীয়ায় আর থাকবে না সখী কুলমান
- নদীয়ায় এলো রে আজ নিমাই কিশোর
- নবদ্বীপের মাঝে গো গৌরচাঁদে নৌকা সাজাইছে
- নবদ্বীপের মাঝে গো সুনার একজন মানুষ আসিয়াছে
- নবরাসের গউর, গো হেরি কি হইল গো প্ৰাণসখী
- নাম চিন্তামণি কৃষ্ণ চৈতন্য মাধুরী
- নামামৃত রে মন পান কর সদায়
- নিতাই উদয় নদীয়ায়
- নিমাই রে ওরে নিমাই এমন কেন হইলে রে নিমাই
- নেচে নেচে আওহে শচীর দুলাল গৌর কিশোরা
- পতিতপাবনে চৈতন্য নিতাই
- পূৰ্ণিমা ফাল্গুনো মাসে জন্মিলা গৌরাঙ্গ
- প্ৰাণ কি করে গো সই মন চলে না গৃহে
- প্ৰেম সিন্ধা উথলিল অদ্বৈত হুঙ্কারে
- বহু অপরাধী জাইনে গৌর আমায় ফিরে চাইলো না
- বাছা নিমাই চান্দরে, হায়রে আমার প্রাণের বাছা
- বিনতি করি কাতরে গউরচান গুণমণি
- ভক্তি সিন্ধু নীরে এবার গৌর বলে সাঁতার দিয়াছি
- ভজ ও মন প্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য
- ভজ ওরে মন শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য
- ভব সিন্ধু পার হবে যদি মন আয়
- ভাসিলরে নইদের বাসী আনন্দ সাগরে
- মন চল চৈতন্য দেশে
- মাধাই গউর কোথা পাব রে
- মাধাই নিতাই কথা রইলরে
- যারে দেখলে জুড়ায় দুই আংখি
- রসময় করে প্রেমাসিন্ধু মথন
- রাইরূপে শ্যাম অঙ্গ ঢাকা
- রাধাপ্রেমের ঢেউ উইঠাছে গো ডুবু রসের নদীয়ায়
- রাধা প্রেমের ঢেউ উঠিয়াছে
- রাধার প্ৰেম পাথরে সাঁতার দিয়ে
- শুধু গৌরার প্রেমে মজে গো
- শ্ৰীকৃষ্ণ চৈতন্য গৌরহরি
- শ্ৰীগুরু গৌরাঙ্গা নদীয়ায় উদয়
- শ্ৰী গুরু গৌরাঙ্গ ব্ৰজেন্দ্ৰ নন্দন
- শ্ৰী গৌরাঙ্গের আগমনে কলির ধন্য হইল
- শ্রী চৈতন্য নিত্যানন্দ পতিতপাবন
- শ্ৰী রাধার প্ৰেম সলিলে না ডুবিলে কালাচান্দ
- শ্ৰীরাধার রূপলাবণ্য হরি নব সুতারুণ্য
- সখী উপায় বল না গৌররূপের ঝলক দেখি
- সজনী আমি কি হেরিলাম গৌরাঙ্গরূপ মনোহরা
- সুধামৃত শ্ৰীহরি নাম কে নিবে আয়
- সুরধনীর কিনারায় কি হেরিলাম নাগরী গো
- সুরধনীর ঘাটে গউর রায়
- সুরধনীর কাছে নিত্য কমল কলি ফুটিয়াছে
- সোনার মানুষ উদয় হইল গো নদীয়া পুরে
- স্নান করিয়ে গঙ্গাজলে আয় জগাই মাধাই
- হরি বলিয়াছে হরি বলিয়াছে
- হরি সংকীর্তন মাঝে নাচে গৌরাঙ্গ
- হরি সংকীর্তন রসে মত্ত গৌর নিতাই
- হরি সংকীর্তনে নাচে গৌর নিতাই
- হায় গৌরচান্দ গো গেলো কুলমান
- হেইরে গৌরচান্দ গো গেল কুলমান
- হৃদয় মন্দিরে গুরু গৌরাঙ্গ রূপ হেরো যতনে
- বাঁশির ডাকে কমলিনী রাই রে সংগীলা ভাই
- রে বন্ধু কানাই কালিয়া
- প্ৰাণ বিশাখে ললিতে গো কহগো মরে
- অবলার কুলমান সই গো কেমনে রাখি
- অবলার মনেরি আনল গো সখী
- অয়রে শ্যামচান্দের বাঁশি, আকুল কইল মোরে
- অসময়ে বাঁশি বাজাই আকুল কইলায় মোরে প্রাণ বন্ধুয়ারে
- অসময়ে শ্যাম বাঁশিতে দিল টান, নিল প্ৰাণ
- আদরে বাজায়গো বাঁশি রসিক বন্ধুয়া
- আমায় আকুল করিল, আমায় পাগল করিল
- আমার অবশ কৈল প্ৰাণী গো শুনিয়া বংশীধ্বনি
- আমার একি হইল জ্বালা
- আমার গৃহ কর্ম না লয় মনে
- আমার জ্বালা পুড়া কত প্ৰাণে সয় প্ৰাণ বন্ধুরে
- আমার দুই নয়নে ঝরে গো বারি
- আমার প্রাণ নিলগো মুরলী বাজাইয়া
- আমি কাতরে করি রে মানা
- আমি কি করি উপায় গো সখী শ্যামরায়
- আমি কি হেরিলাম গো, শ্যাম কালিয়া
- আমি কেন গেলাম জলে গো সখী
- আমি কেন গেলাম জলের ঘাটে জল আনতে গো
- আমি কোন সুখে আজ গিয়াছিলাম সুরধনীর কুলে
- আমি দেইখে আইলাম তারে গো
- আমি রাঙা পদে বিকাইলাম রে বন্ধ ঐ রাঙা চরণে
- আমি রূপ হেরিলাম গো আমার মনপ্ৰাণ সব দিলাম গো
- আয়গো সখী কে কে যাবে কদম্ব তলায়
- আয় বা’ নিলাজে কালা’ রে
- আর আমি যাব না সইগো কালিন্দীর জলে
- আর জ্বালা দিও না বাঁশি আর জ্বালা দিও না আমারে
- আর দাঁড়াব কত রে শ্যাম আর দাঁড়াবা কত
- আর বাইজ নারে বন্ধের বাঁশি রে
- আর শুন শুন শুন মন দিয়া
- উদাস বাঁশি বাজল কোন বনে গো প্ৰাণ ললিতে
- এগো সই কি দেখিলাম চাইয়া
- এমন সুন্দর শ্যামল বনবেহারী
- ঐকি শুনা যায় গো বিধুমুখী রাই
- ঐনি কালিয়ার বাঁশির ধ্বনি
- ঐনি যমুনা পুলিন বল
- ঐ বাজে কুলনাশার বাঁশি
- ঐ বাজে প্ৰাণবন্ধের বাঁশি
- ঐ বাজে মোহনবাঁশি
- ঐ যমুনার ঘাটে
- ঐ শুনি গো মোহন বাঁশি
- ঐ শুনো বংশী ঘাটে
- ঐ শোনো সখী বন্ধের বাঁশি বাজল গো রাধা বলে
- ও আর পাসর মা যায় গো তারে
- ও কোন বনে গো কোন বনে
- ওগো শ্যামরূপ নয়নে হেরিয়া
- ও প্ৰাণসই শুন সজনী শ্যামের বাঁশি বাজল কই
- ও বা রসিক কালাচান কি জন্যেতে রাধা বলি
- ও বাঁশিরে শ্যাম চান্দের বাঁশি
- ও রূপ লাগিল নয়নে বন্ধু
- ওরে সঙ্কটে বাঁশি বাজায় গো শ্ৰীকান্তে
- ও শ্যাম কালিয়া আর আমারে জ্বালাইওনা বাঁশিটি বাজাইয়া
- ও শ্যাম তোরে করি মানা তুমি-মোহন বাঁশি আর বাজাইও না
- কই গো মাধবীলতা বল গো ললিতে
- কঠিন শ্যামের বাঁশিরে, ঘরের বার কইলে বাঁশি আমারে
- কথায় বাঁশি মন উদাসী
- কদমতলে কে বাজায় মুররী গো সজনী
- কদমতলে কে বাঁশি বাজায় গো
- কদমতলে বংশীধারী
- কদম্ব ডালেতে বইয়া কি সুন্দর বাজায় গো বাঁশি
- কাঁখে বারি, প্রাণে মরি, গৃহে যাইবার সময় যায়
- কানু রে গুণমণি শ্ৰীবৃন্দাবনে শুনি মুররীর ধ্বনি
- কালরূপ হেরিয়া এমনি হইলাম গো সখী
- কালরূপে হেরিলাম গো সই কদম্বমূলে
- কালায় মরে করিয়াছে ডাকাতি গো
- কালায় রাধাকে ভাবিয়া মনে
- কালার পিরিতে সই গো সকল অঙ্গ জ্বলে
- কাহারে মরম কহিব রে শ্যামের বাঁশি
- কি আচানক সৈন্ন্যাসী একজন গো
- কি করে অন্তরে আমার প্রাণ বিশাখে
- কি কাজ করিলাম চাইয়া, গো সই
- কি দিয়া সুধিমুপ্ৰেম ঋণগো রাই
- কি বলমু কালিয়া রূপের কথা, গো সজনী
- কি রূপ দেখছ নি সজনী সই জলে
- কি রূপ হেরিয়া অইলাম কদমতলে
- কিরুপ হেরিনু পরানসই
- কি শুনি মধুর ধ্বনি গো সখী
- কি হেরিলাম গো রূপে ডুবিল নয়ন
- কি হেরিলাম রূপলাবণ্য শ্যামরূপ মনোহরা
- কুক্ষণে প্ৰাণ সজনী গেলাম কদমতলা
- কুখনে গো গিয়াছিলাম জলের লাগিয়া
- কুঞ্জে না রহিও রাধা কুঞ্জে না রহিও
- কুঞ্জের মাঝে কে গো রাধে কে গো রাধে
- কুলমান আর যায় না রাখা
- কুলের বাহির ও মুররা করিয়াছ আমারে
- কৃষ্ণ কোথায় পাই গো বল গো সখী
- কে তুমি কদম্বমূলে পরিচয় কেন বল না
- কেন রাধা বলে বাজায় শ্যামের বাঁশরী দিবানিশি
- কেনে আইলাম জলে গো সই
- কে বাজাইয়া যায় গো সখী
- কে যাবে গো আয় সখী দির সমীর বনে
- কে যাবে শ্যাম দরশনে আয় গো সজনী
- কে যাবে শ্যাম দর্শনেতে অ সজনী
- কোথা গো প্ৰাণসহ শোনা সখী রসরাজের কথা
- কোন বনে বসিয়া ধনী মনোচোরায় বাঁশি বায়
- কোন বনে বাজিল শ্যামের বাঁশি গো
- কোন বনে বাজে গো বাঁশি আন তারে দেখি
- কোন্ বনে বাজে বাঁশি টের না পাই
- চলগো সখী জল আনিতে
- চল গো সব সহচরী জল আনিতে যাই
- চল সখী বন্ধু দেখতে যাই গো কদমতলায়
- জন্মের মত দিয়া ফাঁকি উড়ে গেল রাধাপাখী
- জল আনিতে দেইখে আইলাম গো সখী গৌরবরণ বাঁকা
- জলধারা দেও গো সখী মাথে
- জলধারা দেও মাথে গো সখী জলধারা দেও মাথে
- জল ভর কমলিনী জলে দিয়া ঢেউ, গো
- জলে কি নিবাইতে পারে প্ৰেম অনল যার অন্তরে
- জলে গেছিলাম একেলা
- জলেবুর ঘাটে কে যাবে গো আয়
- জলের ঘাটেতে বসি ঠার দিয়া কুল মজাইছে
- জলের ঘাটে দেইখে আইলাম
- জলের ঘাটে দেখিয়া আইলাম কি সুন্দর শ্যামরায়
- জীবন থাকিতে গো পিরিতে আর মন দিও না
- ডাকিও না রে শ্যামের বাঁশি আমার ঘরে বাদী গুরুজনা
- ঢেউ দিও না কথা রাখা রূপ দেখি
- ঢেউ দিয়ো না, ঢেউ দিয়ো না
- তরুতলে বাঁশি কে বাজায় গো
- তরুমূলে শ্যামরূপ হেরিলাম অরুমূলে
- তুই মোরে করিলে উদাসী
- তুমি নি রমণীর মনচোরা রে বন্ধু
- তুমি বন্ধু রসিক সুজন
- তোমার বাঁশির সুরে উদাসীন বানাইলায় মোরে রে
- তোর লাগি মোর প্রাণ কান্দে রে বিদেশী বন্ধু
- তোরা ঐ শুননি গো শ্যামকালিয়া
- তোরা কে যাবে সই যমুনা নীরে
- তোরা শুনগো ললিতা সই গহন কাননে
- তোরে করি গো মানা জলের ঘাটে এগো সখী একেলা যাইও না
- ত্বরাই কইরে যাও প্ৰাণ সখীগো
- দিবস রজনী গো আমি কেমনে গৃহে থাকি
- দেইখে আইলাম তারে ত্ৰিভঙ্গ ভঙ্গিমা রূপ
- দেইখে আইলাম শ্যামরূপ শতদল কমলে
- নবীন নীরদ শ্যাম লাগল নয়নে গো
- নয়ন ঠারে ঠারে গো ঐ যে রূপবাণে
- নয়ন ঠারে হেরো গো
- নিদাগেতে দাগ লাগাইল, প্ৰাণবন্ধু কালিয়ায়
- পহিলহি রাগ নয়নের কোণে
- পিরিতি করিলো কলঙ্কিনী গো সজনী সই
- পিরিতি করি শ্যাম-কালাচান্দে
- পিরিতে মোর কুল নিলায়, গো ধনি
- পিরিতে মোর প্রাণ নিল গো ধনি
- প্রাণসই বাজে বাঁশি কোন কাননে
- প্ৰাণসখীগো কাল জল আনিতে কেন গেছিলাম
- প্ৰাণসখীরে ঐ শোন কদম্বতলে বংশী বাজায় কে
- প্ৰাণসখী গো-পরার লাগি কান্দে আমার মন
- প্ৰাণ সজনী আইজ কি শুনি মধুর ধ্বনি কানন বনে
- প্রাণসজনী আমরা হইলাম কৃষ্ণ কলঙ্কিনী
- প্ৰাণ সজনী কি শুনি মধুর সুতান
- প্রাণসজনী শুননি মুরলী গো সৈ গহিন বনে
- প্ৰাণে বাঁচি না গো সখী
- প্ৰাণে মরি সহচরী
- প্ৰেম কইরে প্রাণ কান্দাইলায় আমার গো
- প্ৰেয়সী ওই শোনা যায় গো বাঁশি
- বন্ধু আয় আয়রে আয়
- বন্ধু নিদারুণ শ্যাম তোমারে
- বন্ধু নি রে শ্যাম কালাসোনা
- বন্ধু বাঁকা শ্যাম রায়
- বন্ধু বিনোদ শ্যাম রায়
- বন্ধুর বাঁশি মন উদাসী করিলো আমারে
- বন্ধের বাঁশী মন উদাসী করিল আমারে
- বল গো বল গো সই কোন বা দেশে যাই
- বল বন্ধু তুমি নি আমার রে ওহেরে হৃদয় রতন
- বাইজ নারে আর শ্যামের বাঁশি
- বাঁকা রূপে নয়নে হেরিয়াছে
- বাজায় বাঁশি কদমতলে নিগুড়ে ঘনাইয়া
- বারে বারে অবলারে জ্বালাইওনা বাঁশি
- বাঁশি কে বাজায় কে বাজায়
- বাঁশি বাজল বিপিনে
- বাঁশি বিনয় করি তোরে
- বাঁশিয়ে নিহল বকুল মান গো সখী
- বাঁশির গানে জীবন সংশয়
- বাঁশির ধ্বনি কৰ্ণে বর্তনি গৃহে রইতে পারি না আর
- বাঁশি রে নিরলে কুটিরে বৈসে মন পাখি
- বাঁশিরে শ্যামচাঁদের বাঁশি সকলি নাশিলে
- বাঁশি বাজে কোন বনে গো সজনী ঐ শোনা যায়
- বিশাখে কি রূপ দেখালে চিত্রপটে
- বুকে রইল গো পিরিতের শেল কেউ দেখে না
- বৃন্দাবনে যত সখী হীরার কলসী দেখি
- বৃন্দাবনের যত সখী হীরার কলসী দেখি
- ভরতে গেলাম যমুনাতে শীতল গঙ্গা জল গো
- ভাইস্যে নিল কুলমান
- ভুবনমোহন শ্যামরূপ গো সখী দেখিতে সুন্দর
- মধুর ধ্বনি শুনা যায় বাঁশি বাজায় শ্যামরায়
- মধুর মধুর স্বরে ডেকেছে আমারে গো কদমতলে
- মধুর মুরলী ধ্বনি কৰ্ণে লাগিয়াছে
- মন উদাসী বন্ধের বাঁশি বাজে গো বাজে
- মনচুরা শ্যাম বাদী হল
- মনপ্ৰাণ সকলি হরিলে শ্যামের বাঁশি
- মনের মানুষ এ দেশেতে নাই
- মানা করি রাই রঙ্গিনী আর যমুনায় যাইও না
- মোহনমুরালী কোন বনে বাজিল
- যমুনা পুলিনে শ্যাম নাগরি ত্ৰিভঙ্গ
- যমুনার জলে সখী গো তোরা নে আমারে
- যাবে নি গো এগো সখী ধীর সমীর বনে
- যারে দেখলে পাগল হয় মন
- যে গুণে তুষিব শ্যামের মন
- রসিকে আমারে পাইয়া গো ডাকাতি করিল
- রসের দয়রদী শ্যামরায়
- রাধা বইলে আর ডাকিও না
- রাখে গো তোর প্ৰেমঋণে
- রূপ দেইখে মন ভুলে ভুলিলে না ভোলা যায়
- রূপ দেখিলাম জলের ঘাটে
- রূপে নয়ন নিল গো, শ্যাম কালিয়ার রূপে
- ললিতে, জলে গিয়াছিলাম একেলা
- শুন মনোচোরের বাঁশি করিরে মানা
- শুনরে বন্ধুয়ার বাঁশি
- শুন শুন ওরে বাঁশি অবলার কুলবিশি
- শুনি বংশী প্ৰাণসজনী কদম্বে কি বংশী বটে
- শুনিয়া মুররী ধ্বনি আইলাম যমুনায়
- শুনিয়া মোহন বাঁশি যমুনা পুলিনে আসি
- শোন গো পরান সই তোমারে মরম কই
- শ্যামকে দেখিবি যদি আয় গো
- শ্যাম জানি কই রইল গো
- শ্যামনটাবর বংশী কে যাবে নেইহারিতে
- শ্যাম না কি বাজায় মোহন বাঁশি গো সখী
- শ্যাম বন্ধুরে এ নাম ধরিয়া বাঁশি বাজাইও নারে
- শ্যাম বিনে চাতকী হই, আমি নাম শুনে পাগলী হই
- শ্যাম রাজ পন্থের মাঝে
- শ্যামরূপ আমার নয়নে লাগিল ভুলিতে পারি না
- শ্যামরূপ নয়নে হেরিয়া
- শ্যামরূপ হেইরে আইলাম গো
- শ্যামরূপ হেরিয়া আইলাম যমুনারই জলে
- শ্যামরূপ হেরিয়া আমার প্রাণ কান্দেগো
- শ্যাম রূপ হেরিয়া গো, ওগো প্ৰাণে না মানিয়া ঝুরিয়া
- শ্যামরূপ হেরিয়া গো প্ৰাণে মরি গো ঝুরিয়া
- শ্যামরূপে নিয়ন হইরে নিল গো
- শ্যামরূপের নাই তুলনা
- শ্যামের বংশীরে এ নাম ধরিয়া মধুর স্বরে
- শ্যামের বাঁশি ঐ শুন বাজিল বনে
- শ্যামের বাঁশি ঐ শুনা যায়
- শ্যামের বাঁশি বাজিল বিপিনে
- শ্যামের বাঁশি মন উদাসী কি মধুর বাজিল কানে
- শ্যামের বাঁশি মন উদাসী
- শ্যামের বাঁশিয়ে কি করিত পারে সজনী
- শ্যামের বাঁশিরে ঘরের বাহির করলে আমারে
- শ্যামের বাঁশিরে শ্যাম নাগর কালিয়া
- শ্যামের মুরলী বাজিল একি মধুর স্বরে গো
- শ্ৰীদাম তুই জানিয়া আয় রে ভাই
- সই গো, বলিয়া দে আমায়
- সখী আমার কি জ্বালা গো হইল
- সখী আমি আগে জানি না
- সখী বল গো উপায়
- সখী যমুনা পুলিনে গো
- সখী করি কি উপায় কলঙ্কিনী হইলাম ভবে
- সখী চল গো সুরধনী জলের ছলে দেখিয়া আসি
- সখী চল চল যমুনার জলে
- সখী ললিতা বিশাখা শ্ৰীকৃষ্ণ বিহনে
- সখী শুন গো ললিতে
- সখী হেরো রাধার বন্ধুয়ায় অগুরু চন্দন মাখা
- সজনী গো নুতন প্রেম বাড়াইয়া নিল প্ৰাণি
- সজনী বল গো তোরা বাঁশি বাজায় কে
- সন্ধ্যাকালে বাজাও বাঁশি
- হেইরে আইলাম শ্যামরূপ যমুনা পুলিনে
- আর কি আমার আছে গো বাকি
- নাগর কালিয়া ও ধীরে ধীরে তুমি যাইও
- বন্ধু শ্যামরায় মাথে দিয়া হাত বল শুনি
- হায়রে বন্ধু নিদারুণ কানাই
- আখি হইল ঘোর গো সখী নিশি হইল ভোর
- আগে না জাইনে গো ললিতে
- আগে না জানিয়া এমন প্ৰেম আর কইরা না
- আমার দিও চোরা বন্ধের দায় প্রাণী যায়
- আমার মন চোরা তুই হরি
- আমি জানলাম রে নিষ্ঠুর কালা
- আরে পুষ্প বলি রে তোমারে
- এগো সই প্ৰাণ কান্দে যার লাগিয়া
- ও বন্ধু কঠিন-হৃদয় কালিয়া
- কালার সঙ্গে প্ৰেম করিয়ে গো লাঞ্ছনা তোমার
- খাইয়া গরল বিষ ত্যেজিমু পরান রে বন্ধু
- পাইলাম না সই প্ৰাণবন্ধু রে রজনী হইল ভোর
- পিরিতে আরিলাম মান কুল-গো
- বন্ধে পিরিত করি আইল না
- বলে না ছিলাম গো পিয়ারি অ তুই পিরিত করিছ না
- মন-চোরা মনিয়ার পাখী রে
- সখী উপায় বল না পিরিতি বাড়াইয়া
- আর তো নিশি নাই গো সখী
- চন্দ্রার কুঞ্জে বৃন্দাদুতী
- চিঠি দিয়া শ্রীরাধিকায় পাঠাইছইন মোরে
- দূতী কইও গো বন্ধু রে
- বৃন্দে তুই সে প্রাণের ধন
- শ্যামের প্ৰেয়সী বিনোদী রাই
- সখী যাও গো মথুরায় আমার খবর কইও গিয়া
- অভাগিনীর বন্ধুরে আন্ধারী দিকেতে তুমি যাইও না রে
- তোরা কে যাবে গো আয় শ্যাম দরশনে
- শুন শুন বিনোদিনী আমার বচন
- আইলায় নারে শ্যাম রসময় রসের বিনোদিয়া
- আইলে বসনচুরা মনোহরা পায়ে লাগাব বেড়ি
- আইলো নাগো প্ৰাণবন্ধু কালিয়া
- আমার জীবনের সাধ নাই গো সখী
- আমারে বন্ধুয়ার মনে নাই রাই গো
- আর বন্ধু নি আমার
- আসবে শ্যাম কালিয়া কুঞ্জ সাজাও গিয়া
- এগো বৃষভানুর মাইয়া
- কী হইল কী হইল সখী গো
- কেন কুঞ্জে না আসিল কঠিন শ্যামরায়
- তোরা দোষিও না গো আমারে
- তোরা শুন গো শ্রবণে ধীর সমীরে বনে গো
- দুখ কইয়ো গো
- দূতী তারে কর মানা শ্যাম যে আমার কুঞ্জে আয় না
- প্ৰাণ সাইগো আমি রইলাম
- প্ৰাণ সই রজনী পুষাইয়া গেল প্ৰাণবন্ধু কই
- বল না বল না সখী কি করি উপায় গো
- বাঁচিবার সাধ নাই গো সখী
- বাসর শয্যা সাজাই কার আশায়
- বাহির হইয়া শুন সজনী
- যাও গো দূতী পুষ্পবনে পুষ্প তুলো গিয়া
- সখী রাত্র হইল ভোর
- সজনী- সই গো
- সুচিত্রে আমি কার লাগি গাঁথিলাম গো
- সোনা-বন্ধু কালিয়া
- আইল না গো প্ৰাণবন্ধু মনে রইল খেদ
- ঐ নাকি যায় নিষ্ঠুর কালিয়া
- ও প্ৰাণ সখীগো নিশিগত প্ৰাণনাথ আইল না
- কই গেলে পাই তারে কই গেলে পাই
- কহ কহ প্ৰাণনাথ নিশির সংবাদ
- কি অপরূপ দেইখে আইলাম
- কি করিতাম তোরে রে পুষ্প
- কোথায় রইলায় কালিয়া শ্যাম পরার বশে
- গলার হার খুলিয়া নেও গো ও ললিতে
- গো বিনোদিনী রাই শ্যামবন্ধু কার বাসরে তুমি
- চল কুঞ্জে যাই গো ধনী চল কুঞ্জে যাই
- তোরে মানা করি রে বন্ধু নিষেধ করি রে
- নিদয়া হবে বলি আগেতে না জানি বন্ধু শ্যাম গুণমণি
- পোষাইল সুখের যামিনী বড় বাকি নাই
- প্ৰাণ থাকিতে দেখি বন্ধু আসে কিনা আসে
- প্ৰাণবন্ধু কই গো সখী নিষ্ঠুর কালিয়া
- প্ৰাণবন্ধু কালিয়া আইল না শ্যাম কি দোষ পাইয়া
- প্ৰাণবন্ধু কালিয়া আজ তোমারে দিব না ছাড়িয়া
- প্ৰেম জ্বালা সহে না পরানে গো সখী
- বন্ধু বিনোদ রায় অভাগিনী ডাকি বন্ধু
- বাসর শয্যা কেনো সাজাইলাম গো
- বৃন্দে গো আয় গো বৃন্দে শ্যামকে দেখাও আনিয়া
- ললিতা বিশাখা শ্যামকে আনিয়া দেখা
- শুন শুন সহচরী কার কুঞ্জে রইল গো হৃদয় বেহারী
- শ্যাম নি আইছইন গো চন্দ্ৰা তোর কুঞ্জেতে
- সজনী ও সজনী আইল না শ্যাম গুণমণি
- বন্ধু সর সর
- ব্রজলীলা সাঙ্গ দিয়া যাই গো শ্ৰীমতী রাই
- রাই, কিসের তোমার অভিমান গো
- শ্যামচান্দ পরানের বন্ধু ছাড়লে উপায় নাই
- শ্ৰীচরণে ভিক্ষা চাই
- অউত যারায় গিয়া- বন্ধুরে
- অন্তর ছেদিলো গো সখী
- আজি সখী নিদ্রাভাসে গো সখী
- আমায় ফাঁকি দিয়ে গেল গো সখি
- আমার কি হৈল যন্ত্রণা গো সখী
- আমার কৃষ্ণ কোথায় পাই গো বল সখী
- আমার প্রাণ ত বাঁচে না রে রসময়
- আমার প্রাণবন্ধু কৈগো, সখী বল গো আমারে
- আমার প্ৰেমময়ী রাধারে সুবল দেও আনিয়া
- আমার বন্ধু আনি দেও গো তোরা
- আমার শ্যামকে আনিয়া দেও গো তোরা
- আমার শ্যাম বিনে প্ৰাণ বাঁচে না গো ললিতে
- আমার শ্যাম শুক পাখী
- আমার সদায় জ্বলে হিয়া গো কার লাগিয়া
- আমার সুনা বন্ধের লাগিয়া মনের আগুন
- আমারে ছাড়িয়া তুমি কেমন সুখে আছ
- আমি কারে বা দেখাব মনের দুঃখ গো হৃদয় চিরিয়া
- আমি ডাকি বন্ধু বন্ধু
- আমি দুখুনী জানিয়া রে প্রাণবন্ধুরে
- আমি মরিমু পরানেরে ভাই, রাই বিনে
- আমি রাধা ছাড়া কেমনে থাকি একা
- আর তো সময় নাই গো সখী
- উপায় কি করি গো বল মনোচোরা
- ঐ ছিল কর্মের লেখা রে জোখা
- ওগো রাই মরিয়াছে আইলে কইও তারে
- ও প্রাণবৃন্দে প্ৰাণ যায় বন্ধুয়া বিনে
- ও প্ৰাণ ললিতে বন্ধু আনিয়া দেখাও গো
- ও প্ৰাণসখী ললিতে কি জন্য আসিলাম
- ও প্ৰেম না করছে কোন জনা গো
- ও বলি নিবেদন কৃষ্ণ আনি দেখাব
- ও বিশাখা সই গো
- ওরে আর কি গো মনে মনে
- ওরে একলা কুঞ্জে শুইয়া থাকি
- ও শ্যাম রসবিন্দাবনে আও না কেনে
- ও সজনী কও গো শুনি
- ওহে কৃষ্ণ গুণমণি
- কইতে ফাটে হিয়া
- কত দিনে ওরে শ্যাম আর কত দিনে
- কহ গো ললিতে সই কেন না আসিল গো
- কাজলবরণ পাখি গো সই ধরিয়া দে
- কালা রে তোর রং কালা
- কি করিব কোথায় যাব বিরহে প্ৰাণ সহে না
- কিনা দোষে তেজিলায় আমারে রে বন্ধু
- কি বুঝাও আমারে গো
- কি সুখে রহিয়াছো বন্ধুরে
- কৃষ্ণ কই গো ও বিশাখা
- কৃষ্ণ রূপ আমি কেমনে হেরিব রে দারুণ বিধি
- কেন দিলে চম্পকেরি ফুল, রে সুবলাসখা
- কে বলে পিরিতি ভালা গো সজনী
- কে যাবি চল বৃন্দাবনে যারে নাগাল পাই
- কৈ রৈল কৈ রৈল আমার শ্যামচান্দ শুকপাখি
- কৈ সে হৃদয়মণি গো প্ৰাণসজনী
- কোথায় রহিল বন্ধু শ্যাম চিকন কালা
- চরণে জানাই রে বন্ধু চরণে জানাই
- চল রে সুবল রাই দরশনে
- চাতক রইলো মেঘের আশে
- চিত্ত যায় জ্বলিয়া গো
- চির পরাধিনী নারীর গো মনে সুক থাকে না
- জাতি কুল মান হারাইলাম যাহার লাগি
- জীবনে বাসনা ছিল কৃষ্ণ সঙ্গে মিলিতে
- জীবনের সাধ নাই গো সখী জীবনের সাধ নাই
- তোমরানি দেইখাছ শ্যামের মুখ ওগো শারী শুক
- তোমার মনে কান্দাইবার বাসনা প্ৰাণনাথ
- তোরা বল গো সখীগণ, চিন্তা কিসে হয় বারণ
- দুষী হইলাম প্ৰাণ সই কালিয়ার লাগিয়া
- দুঃখ সহনো না যায়
- দুঃখিনীর বন্ধুনি আমার কবে হবে দেখা
- ধরিয়া ধরিয়া নেও আমারে গো প্ৰাণ সখী
- নিদিয়া নিষ্ঠুর রে বন্ধু নাই সে দয়া তোর রে
- নিদিয়া পাষাণ বন্ধু রে
- নিশিতে স্বপন দেখলাম
- নিশির স্বপনে শ্যামের রূপ লাগিয়াছে নয়নে
- পিরিত করি হিয়ার মাঝে গো
- পিরিতে আমার চাইলো না সখী কালিয়ার সোনা
- প্ৰাণ যায় যায় গো কালিয়ার বিচ্ছেদ জ্বালায়
- প্রাণসজনী আমারে বন্ধুয়ার মনে নাই
- প্ৰাণের ভাই রে সুবল রে বন্ধু দেও আনিয়া
- প্ৰেম করিয়া প্ৰাণে আমায়
- বন্ধু আও আওরে-দরশন দিয়া
- বন্ধু আমার জীবনের জীবন না দেখিলে প্ৰাণ বন্ধুরে
- বন্ধু গোলায় মোরে ছাড়িয়া রে নিষ্ঠুর কালিয়া
- বন্ধু, তুইন বড়ো কঠিন
- বন্ধু রে অবলার বন্ধু যাইও নারে থইয়া
- বন্ধুরে পরাণের বন্ধু যাই তোমারে থইয়া
- বন্ধের লাগি কান্দে আমার মন
- বিদেশী বন্ধু আমারে রাখিও তোমার মনে
- বিনদ কালিয়া বন্ধুরে বিনদ কালিয়া
- বিশাখে শ্যামসুখেতে আমার মরণ
- বুক চিরে দুক্ষ কারে বা দেখাব কোথায় যাবো
- ভোমর কইও গিয়া
- মইলাম বন্ধু তোর পিরিতের দায়
- মনচুরা বন্ধুরে আজ কুনু মতে পাইনা দেখা
- মনদুখে মইলাম গো সখী
- মনাগুনে দগ্ধ হইয়া
- মনের দুঃখ রইল মনে
- মনের দুঃখ রইল মনে ওরে সুবল ভাই
- মিছা কেন ডাক রে কোকিল
- যাই যাই বলিও না রে প্রাণনাথ বন্ধুয়া
- যে সুখে রাখিয়াছ প্ৰাণনাথে গো
- রাই বিনে প্রাণ যায় না রাখা
- রাধানি আছইন কুশলে কও রে সুবল সারাসার
- রাধার উকিল হইও কুইল রাধার উকিল হইও
- রাধার জীবনান্তকালে ললিতে গো
- রাধার দুঃখ বুঝি রহিল অন্তরে গো
- রাধার দুঃখে জনম গেল গো
- রে ভমর, কইয়ো গিয়া
- ললিতে বিনয় করি বলিগো শ্যাম
- শুন গো প্ৰাণসজনী কিঞ্চিৎ দুঃখ কাহিনী
- শুনগো ললিতে প্ৰাণনাথ কোথা
- শুন গো ললিতা সখী মরণ কালে
- শোনগো সখী ললিতে আমার
- শ্যামকালিয়া আইনে দেখা
- শ্যামকালিয়া সুনাবন্ধু রে
- শ্যামচান্দ কলঙ্কের হাটে কেউ যাইও না সই
- শ্যাম দে আনিয়া বৃন্দে গো শ্যাম আনিয়া বৃন্দে
- শ্যাম বিচ্ছেদে অঙ্গ আমার জ্বলে গো ললিতে
- শ্যাম বিচ্ছেদে প্ৰাণ বাঁচে না
- শ্যামের পীরিতে সুখ হইল না
- সই গো আমি রইলাম কার আশায়
- সখী উপায় কি করি প্ৰেম বিরহে ধরি
- সখী কি করি উপায় যার লাগি বৈরাগী হইলাম
- সখী করি কি উপায় শ্ৰীনন্দের নন্দন কানু রহিল কোথায়
- সখী বল কি উপায় প্ৰাণ প্রিয়ে বিনে হিয়া
- সজনি আমি পাই না ধৈর্য ধরিতে
- সজনী গো, আমারে বন্ধুর মনে নাই
- সজনি প্ৰাণবন্ধুরে কইও বুঝাইয়া
- সজনি সই বল গো তোরা কই গেলে কোথায় পাই
- সহিতে পারি না বিরহের যাতনা
- সুবল বলনা রে আমি কি করি এখন
- সুবল বল বল চাই
- সুবল সখা পাইনা রে দেখা, কইও রাধারে
- সোনা বন্ধে মোরে ভিন্নবাসে কেরে
- সোহাগের বন্ধুয়া তুমি রে বন্ধু
- হইয়ে শ্যাম অনুরাগী লাগল কলঙ্কের দাগী
- আইস ধনী রতন মন্দিরে
- আর তো দেরী নাই গো সখী
- একাসনে রাইকানু প্ৰেমে ভাসিয়া যায়
- ও বন্ধু নবীন রসিয়া
- কত আদরে আদরে
- কান্দে রাধা চন্দ্ৰমুখী দিবসরজনী
- কি অপরূপ লীলা দেখবি যদি আয়
- কুঞ্জবনে রাধার মদনমোহন চলে গো
- চলনা চলনা মাধব নিশি যায় পোষাইয়া
- ছাড়িয়া না দিব বন্ধুরে ছাড়িয়া না দিব
- ছাড়িয়া যাইবার না লয় মনে আমরা বিদায় হই
- দেখ দেখ গো সখী দেখ নয়ন ভরি
- বাজে গো চাইর আতে এক বাঁশি
- বাঁশি কে বাজাইয়া যায়
- মধু বৃন্দাবনেরে রাই মিলিল গিরিধারী
- মধুর মধুর অতি সুমধুর মোহন মুরলী বাজে
- মিলিল মিলিল মিলিল রে
- শুনগো কিশোরী বাজে গো বাঁশরী
- শুনগো সখী রাধার মন্দিরে বাজে বেণু
- শ্যামের সনে রাই মিলিল গো মিলিয়া মিশিয়া
- সখী দেখো রঙ্গে কেলি
- সুখের নিশিরে বিলয় করি প্রভাত হইও না
- অকুলে ভাসাইয়া তরী ও রইলায় রে লুকাইয়া
- অধর চান্দ ধরবে যদি নিরবধি রাই করে মন
- আপন মন তোর কে আছে
- আপন মনের মানুষ নইলে গো মনের ভাষা কইও না
- আমার গউর নিতাই জগৎ ভাসাইলায় রে কোন্ কলে
- আমার দিন বড়ো বেকলা দেখি
- আমার দেহতরী কি দিয়া গড়িলায় গুরুধন
- আমার দেহতরী কে করলো গঠন
- আমার ভবজ্বালা গেল না, সৎ পিরিতি হইল না
- আমার যেমনের বেণী তেমনি রবে চুল ভিজাব না
- আশা নি পুরাইবায় গুণমণি রে
- আসল ধনের নাই ঠিকানা মন করে তার উপাসনা
- উপায় বল রে বেভুলার মন, ভবসমদুর তরিবার
- এই তো মহাজনের মত
- এমন মধুর নামে রতি না জন্মিল রে
- ও দম গেলে আইবার নাইরে আশা
- ও পাষাণ মন কোন সাধনে যাবে বৃন্দাবন
- কপালের দুষ দিমু কারে সকলই কপালে করে
- কৃষ্ণ প্ৰেম সিন্ধু মাঝে থাক মইজে
- কৃষ্ণ ভজ না কেন মন সুদিন যায় রে
- কৃষ্ণ ভজ না কোন্ কাজে দিন যায় রে
- কেনে ভাবে আইলাম রে
- ঘরের মাঝে ঘর বেঁধেছে আমার মনোহরা
- চৈড়ে মনোহারী ভবের গাড়ি
- তারে তারে গো সই খোঁজ করিও তারে
- তোরা দেখা রে আসি নগরবাসী
- দিন গেলে তুই কাঁদবে রে বইসে
- দেহার সুখে কেন প্রেমের মরা মর্লেমনা
- ধরবে যদি রসের মানুষ নেহারে
- নবদ্বীপ প্রেমের বাজার লাগিয়াছে
- নিশীথে যাইও ফুলবনে রে ভ্ৰমরা
- পাশরিতে পারি না ও শ্যামরূপের নমুনা
- প্ৰাণ পাখীরে- আমারে ছাড়িয়া যাইও না
- প্ৰাণ সখী গো- অন্তিমকালের উপায় দেখিনা
- প্ৰেম পবন লাগলো যাহার গায়
- প্ৰেমরসের ফুলবাগানে সঙ্গোপনে কুসুমকলি ফুটিয়াছে
- প্ৰেম সরোবরের মাঝে রসেরি তরঙ্গ
- প্ৰেম সরোবরে সইগো প্ৰেম সরোবরে
- ফুটিয়াছে রূপারসের কলি প্রেমসিন্ধু মাঝে
- বসে ভাবিছ কি রে মন মনবেপারী
- ভবে জন্মিয়া কেন মইলাম না
- মন তুই কার ভরসে রইলে বসে
- মনবেপারী ধরছে পাড়ি, রংপুরের হাটে
- মন যদি যাবে বৃন্দাবন ছাড়বে কমতির সঙ্গ
- মনের মানুষ না পাইলে
- মনের মানুষ পাবি নি গো ললিতে বল না
- মাইয়া কি তায় চিনলে না রে মন
- মাইয়া কৃষ্ণভজনের মূল মাইয়ার প্ৰেম পাথরে
- মাইয়া তো নয় সামান্য লোক যার প্রেমে আপনি কৃষ্ণ
- মাইয়া সামান্য তো নয়, মাইয়াতে উৎপত্তি সৃষ্টি
- মানুষ তারে চিন রে ভাইবে দেখ
- মুখে একবার হরি বল ওরে মন
- যাবে নি রে মন সহজ ভাবের বাজারে
- যাবে যদি মন সহজ ভাবের দেশে
- যারে দেখলে নয়ন যায় ভুলে
- যারে মনপ্ৰাণ দিলে ত্ৰাণ পাইতে পারি কৈ
- রস ছাড়া রসিক মিলে না
- রাধার প্রেমসিন্ধু মাঝে রসরাজে পাতিয়াছে
- রাধার প্রেমসিন্ধু মাঝে রসে মাইজে কালাচান্দ
- রূপ সাগরে নিত্য-কমল ফুটিয়াছে নির্মল কায়
- লোভে লবেনিরে নগরবাসী বিশ্বাসে আকাশের এক ফুল
- শুন মাইয়ার পরিচয়
- শ্ৰী রাধার প্ৰেমবাজারে নিষবিকারে উজ্জ্বল রসের বেচাকিনি
- সজনী, আমি ভাবের মরা মইলাম না
- সজনী পিরিত কি ধন চিনিলায় না
- হরি বল রে বদনে, শ্রবণে শুন রে কৃষ্ণনাম
- হরি বল রে সুজন নাইয়া
- আশ্বিনে অম্বিকা দিলেন সুদেখা
- এই মহামায়া যুগল মালা
- এস মা জগজননী দুৰ্গে দুৰ্গতিনাশিনী
- ঐ অষ্টমী তিথি অতিপুণ্যবতী
- জগজননী ভবান্দারা আসিয়াছে
- তুমি ঋতু অবর্ণমাস তুমি পঞ্চ ভয় ত্ৰাস
- দেবাদিদৈত্য মানব কীটপতঙ্গাদি যত
- নমস্তে তারিণী কৈলাসবিলাসিনী ত্রিনামী ত্রিপদগামী
- পতিতপাবনী মা তারা ভবদারা ব্ৰহ্মময়ী গো
- হইল বর্ষাগত শরৎ আগত
- আইল নতুন রসেরি সারাৎসার রে
- আইলারে বাজনিগুষ্টি বইলা বারবাড়ি
- আও হে গাইঞ্জা লাগাইয়া বসিয়াছি
- আজি উদয় দিনমণি রামচন্দ্রের সতুর কাটে
- এই আসরে এসে করা দয়া গো রাধা বিনোদিনী
- কিমাশ্চৰ্য প্ৰাণসজনী দেখবে আয় ত্বরিতে
- চল সখী রঙ্গ হেরি মিথিলা ভুবন
- তরা দেখ সখীগন
- দয়াল তিননাথ আও
- ধন্য ধন্য রে বাঁশি
- বন্ধু শ্যামকালিয়া ও পাশা খেলিব আজ
- ববম ববম কমলপদে দণ্ডব্যৎ ও কাশীনাথ
- বাঁশি রে কইরেছিলে কতই পুণ্য
- মন রবে না রে চিরকাল
- মিলিয়া সব সখীগণে
- সখি চল যাই অজধ্যাতে
- হের না হের না সখীরে হের নয়ন ভরি
- জানিয়া পার কর
- প্ৰভু তোমায় ডাকি আমি হরিবল বলে
- আমার একী বিপদ ঘটলো গো
- হরির নাম লও রে মন
- অতি সাধের ঘর ভাঙ্গিয়া নিল এক দিনের তুফানে
- এই যে দেহতরী কে করিল সুগঠন
- বসে ভাবছ কীরে মন ভোমরা
- সজনী গো গুরু কী ধন চিনলাম না
- ওরে পাষান মন রে জনমে হরির নাম ভোইল না
- কৃষ্ণনাম লও রে মন দুরাচার
- তুমি চিনিয়া মানুষের সঙ্গ লইও
- দেহের মাঝে আছে রে মন গোলোক বৃন্দাবন
- পাষাণ মন রে জীবনে হরির নাম ভুল না
- যার মুখে হরিকথা নাই, মন তার কাছে তুমি যাইও না
- রে মন কী রসে ভুলিয়াছো
- সহজ সাধন রে মন গুরু ভজনা রইল না
- সোনার ময়না ঘরে থইয়া বাইরে তালা লাগাইছে
- হরি বল রে মনরসনা শুনরে কৃষ্ণ নাম
- আমার প্রাণ কান্দে গো প্ৰাণসখী
- সুরধুনীর তীরে গো সোনার গৌর উদয় হইয়াছে
- রাধারানীর প্রেমের আশ্রয়
- অয় গো সখী অন্যে জানে কেমনে
- গৌরচান তোমায় পাব আর কতদিন বাকি
- গৌরচান দয়া কর দেখি
- গৌরচান পরার অধীন বানাইলা আমারে
- গৌরচান্দ রাইকিশোরীর ভাবসাধিকে
- গৌরনামে চলছে গাড়ি যাবে বৃন্দাবন
- জয় গৌরার নামে বাদাম তুলি দেও ডঙ্কায় বাড়ি
- নাম নিয়ে ভাই নইদে আইল নিতাই গুণমণি
- দেইখে আইলাম শ্যামকালা গো সজনী
- শুন গো সই ঐ বাজে গো বাঁশি
- সজনী জলে গিয়াছিলাম একেলা
- আমি পাগলিনী হইলাম যার লাগিয়া
- আমার বন্ধু দয়াময়, তোমারে দেখিবার মনে লয়
- আমার মন মজিল গো সই কাল চরণে
- কী হেরিলাম প্ৰাণসখী শ্যামরুপে ধিকিধিকি
- কে তোরে শিখাইল রাধার নামটিরে শ্যামের বাঁশি
- জলে যাইও না গো রাই
- জলের ঘাটে চল গো সখী
- প্ৰাণবন্ধু দাসীরে ফিরিয়া চাইও
- বাজায় বাঁশি ঘনাইয়া ওগো
- যাব না আর জলে সই গো
- শুন এগো প্রাণ লতিকা কি বলব বাঁশির কথা
- দেবর আসিয়া কইন্ দেওগো দিদি জাঠা
- নাগর জিজ্ঞাসি তোমারে
- শ্যামচাদ আমার মন নিল কাড়িয়া
- চন্দ্রার কুঞ্জে বৃন্দাদূতী শ্যামচাঁদ তাল্লাসে যায়
- আইল না শ্যাম প্ৰাণবন্ধু কালিয়া
- কার কুঞ্জে নিশি ভোর রে রসরাজ
- না আসিয়া মনচোরা নিশি হইল ভোর
- বন্ধু, যদি যাও রে ছাড়ি
- কুঞ্জ সাজাও গিয়া, আসবে শ্যাম কালিয়া
- বন্ধু আইলায় না আইলায় না আইলায় না রে
- যাও রে ভ্রমর পুষ্পবনে পুষ্প আন গিয়া
- ওরে আজ কেন রে প্রাণের সুবল রাই এলো না
- নিশি শেষে কেনে এসে দেও রে কালা যন্ত্রণা
- বিশাখা গো সখা আমার কুঞ্জে আইল না
- মান ভাঙো রাই কমলিনী চাও গো নয়ন তুলিয়া
- শ্যাম কালা পাশা খেলবি আজ নিশি
- আমায় পাগল করল শ্যাম কালিয়া রূপে আমায়
- আমার নিত্যি জলে যাইতে হয়
- আমার মন করে আকুল
- আমার শ্যাম জানি কই রইলো গো
- আমায় উপায় বলো এগো সই
- আমি প্ৰাণ বন্ধুরে পাইলাম না গো
- আমি রব না রব না গৃহে বন্ধু বিনে প্ৰাণ বাঁচে না
- আমি রাধা ছাড়া কেমনে থাকি একা
- ঐ যমুনায় ঢেউ দিলে বিন্দু উঠে একই সাথে
- ঐ শুনা যায় শ্যামের বাঁশির ধ্বনি গো
- ঐ শোনা যায় মোহন বাঁশির ধ্বনি গো
- ও আমার প্রাণকৃষ্ণ কাঁই গো বল গো আমারে
- ও বিশাখা গো আমার মত জনম দুক্ষী
- ও শ্যামে বিচ্ছেদ লাগাইল
- কারে দেখাব মনের দুঃখ গো আমি বুক চিরিয়া
- কালায় প্ৰাণটি নিল বাঁশিটি বাজাইয়া
- কী দিয়া শোধিতাম প্ৰেমঋণ গো
- কারে দিতাম মালা গো সখী কারে দিতাম মালা
- কুলনাশা বাঁশির স্বরে কুলমান মজায়
- কে যাবে শ্ৰীবৃন্দাবন যার লাগাল পাই
- কোথা গেলে কৃষ্ণ আমি পাই গো রাই
- কোকিলা মানা করি তোরে
- খুলি নেও গলার হার গো ললিতে
- জলের ঘাটে পাইলাম দেখা বন্ধু শ্যামরায়
- ডাকিও না রে শ্যামের বাঁশি জয় রাধা বলিয়া
- ধরিয়া দে গো প্রাণসজনী ঐ যায় মনচোরা
- পিরিতি বিষম জ্বালা সয় না আমার গায়
- পিরিতে মজাইল মোরে বন্ধু
- প্রথম যৌবন কালে কে বা না পিরিতি গো করে
- প্ৰাণ নিল গো প্ৰাণসজনী মুরলী বাজাইয়া মধুর স্বরে
- প্ৰেম করি ডুবিলাম গো সই মনে বিষম জ্বালা
- প্ৰেম করি মইলাম গো সই বিচ্ছেদের জ্বালায়
- বন্ধু আমার হৃদয় রতন
- বিদায় হইলাম গো রাই কমলিনী তোমার চরণে
- বাঁশি বাজায় গো শ্ৰীকান্তে
- বিশাখে গো শোন শ্রবণে
- ভুবনমোহন রূপের দিকে রৈলাম সখি চাইয়া
- মদন শ্রীকান্ত বিনে আমার পরানে যায়
- মানা করি রাই বঙ্গিনী আর যমুনায় যাইওনা
- মনের দুঃখে পরান যায় ফাটিয়া
- রাধার নামে কে বাজাইল বাঁশি রে
- শ্যাম কালা কোথায় পাই গো, বল গো সখী
- শান্তি না পাই মনে গো নিদ্রা নয়নে গো
- শ্যাম তোমারে করি মানা মোহন বাঁশি বাজাইও না
- শ্যামরূপ হেরিলাম তরুমূলে
- শ্যামারূপ হেরিলাম গো কদম্বের তলে
- শ্যামের বাঁশি মন মজাইল
- শ্যামরূপে নয়ন আমার নিল গো
- শ্যাম বরণ বংশীবদন হেরলে নয়ন ফিরে না
- শ্যামের নাগাল পাইলে বন্ধন করি ভাসব যমুনায়
- শ্যামের মোহন রূপ গো সই ভুলিতে পারি না
- শ্যামের সঙ্কেত মুরলী বাজিল গো সই
- সই আমি বসে রৈলাম কার আশায়
- সখী বল বল গো উপায়
- কী আনন্দে কুঞ্জ সাজায়
- পুর্ব দিকে চেয়ে দেখ
- আমি বিনয় করি বলি রে
- কে যেন জল ভরতে যায় তোরা দেইখে আয়
- নদীয়া নগরে আজি মঙ্গল জুকার
- রানী ডাক রে ব্রজের মাইয়া
- গউর এ যে প্ৰেম করিল
- তোমার মনে কী বাসনা
- সোনাবন্ধে নাকি গো আমায় পাশরিল
- ও রাই কিসের অভিমান গো
- কৃষ্ণ আমার আঙিনাতে আইতে মানা করি
- তোরে কে শিখাইলো গো নিদারুণ মান
- নাগর প্রবেশিও না রাধার মন্দিরে
- প্রেম কর মানুষ চাইয়া গো মইলে যারে মিলে