বলাকা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়। এতে উতসর্গ অংশে লিখিত কবিতা সহ মোট ৪৬টি কবিতা রয়েছে। তবে কোনো কবিতায় শিরোনাম ব্যবহার না করে সব কবিতায় সংখ্যার ক্রম ব্যবহার করা হয়েছে। তাই কবিতার প্রথম লাইনকে শিরোনাম হিসেবে ব্যবহার করা হলো।
সূচীপত্র
- উৎসর্গ
- ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা
- এবার যে ঐ এল সৰ্ব্বনেশে গো
- আমরা চলি সমুখ পানে
- তোমার শঙ্খ ধূলায় পড়ে’
- মত্ত সাগর দিল পাড়ি গহনরাত্রিকালে
- তুমি কি কেবল ছবি, শুধু পটে লিখা
- একথা জানিতে তুমি, ভারত-ঈশ্বর সা-জাহান
- হে বিরাট নদী
- কে তোমারে দিল প্রাণ
- হে প্রিয়, আজি এ প্রাতে
- হে মোর সুন্দর
- তুমি দেবে, তুমি মোরে দেবে
- পউসের পাতা-ঝরা তপোবনে
- কত লক্ষ বরষের তপস্যার ফলে
- মোর গান এর সব শৈবালের দল
- বিশ্বের বিপুল বস্তুরাশি
- হে ভুবন আমি যতক্ষণ
- যতক্ষণ স্থির হয়ে থাকি
- আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে
- আনন্দ-গান উঠুক তবে বাজি
- ওরে তোদের ত্বর সহে না আর
- যখন আমায় হাতে ধরে’
- কোন ক্ষণে স্বজনের সমুদ্রমন্থনে
- স্বৰ্গ কোথায় জানিস্ কি তা, ভাই
- যে বসন্ত একদিন করেছিল কত কোলাহল
- এবারে ফাল্গুনের দিনে সিন্ধু তীরের কুঞ্জবীথিকায়
- আমার কাছে রাজা আমার রইল অজানা
- পাখীরে দিয়েচ গান, গায় সেই গান
- যেদিন তুমি আপ্নি ছিলে একা
- এই দেহটির ভেলা নিয়ে দিয়েচি সাঁতার গো
- নিত্য তোমার পায়ের কাছে
- আজ এই দিনের শেষে
- জানি আমার পায়ের শব্দ রাত্রে দিনে শুন্তে তুমি পাও
- আমার মনের জান্লাটি আজ হঠাৎ গেল খুলে
- আজ প্রভাতের আকাশটি এই
- সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা
- দূর হ’তে কি শুনিস্ মৃত্যুর গর্জ্জন, ওরে দীন
- সৰ্ব্ব দেহের ব্যাকুলতা কি বল্তে চায় বাণী
- যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি, দূর সিন্ধুপারে
- এইক্ষণে মোর হৃদয়ের প্রান্তে
- যে কথা বলিতে চাই
- তোমারে কি বারবার করেছিনু অপমান
- ভাবনা নিয়ে মরিস্ কেন ক্ষেপে
- যৌবন রে, তুই কি র’বি সুখের খাঁচাতে
- পুরাতন বৎসরের জীর্ণ ক্লান্ত রাত্রি