বুলবুল (দ্বিতীয় খণ্ড)
১৩৫৯ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ ( ২৫ মে, ১৯৫২ ) এই গীতিকাব্যটি কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। কবিপত্নী প্রমীলা নজরুল ইসলাম এই গীতিকাব্যের নামকরণ করেন। এতে মোট ১০১টি গান রয়েছে। কবিপত্নীর লিখিত ভূমিকা অনুসারে বুঝা যায় কবির আধুনিক গানগুলি সংকলন করে 'বুলবুল' গ্রন্থের 'দ্বিতীয় খণ্ড' প্রকাশ করা হয়। গ্রন্থটির পরিবেশক ছিলেন ডি এম লাইব্রেরি। উল্লেখ্য যে 'বুলবুল' গ্রন্থের 'প্রথম খণ্ড' প্রকাশিত হয়েছিলো ১৯২৮ সালে।
সূচীপত্র
- বুলবুলি নীরব নার্গিস-বনে
- বিদায়ের বেলা মোর ঘনায়ে আসে
- যারে হাত দিয়ে মালা দিতে
- আমি চিরতরে দূরে চলে যাব
- সবার কথা কইলে কবি, নিজের কথা কহ
- ওরে ডেকে দে দে লো
- নয়নভরা জল গো তোমার
- আমি চাঁদ নহি, চাঁদ নহি অভিশাপ
- আমি আছি বলে দুখ পাও তুমি
- আর অনুনয় করিবে না কেউ
- মোরা আর জনমে হংস-মিথুন ছিলাম
- গভীর রাতে জাগি’ খুঁজি তোমারে
- রূপের দীপালি-উৎসব আমি দেখেছি তোমার অঙ্গে
- এবার যখন উঠবে সন্ধ্যাতারা- সাঁঝ আকাশে
- বলেছিলে, তুমি তীর্থে আসিবে
- ঘুমাইতে দাও শ্রান্ত রবিরে
- নূরজাহান! নূরজাহান!
- বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি
- সেদিন ছিল কি গোধূলি
- মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ
- আমার ভুবন কান পেতে রয়
- আন গোলাপ-পানি, আন আতরদানি গুলবাগে
- কুহু কুহু কুহু কুহু কোয়েলিয়া
- প্রদীপ নিভায়ে দাও, উঠিয়াছে চাঁদ
- রেশমি রুমালে কবরী বাঁধি
- নিশিরাতে রিম ঝিম ঝিম বাদল-নূপুর
- ভোরে ঝিলের জলে শালুক পদ্ম
- সন্ধ্যা নেমেছে আমার বিজন ঘরে
- আজো ফাল্গুনে বকুল কিংশুকের বনে
- যখন আমার গান ফুরাবে তখন এসো
- ওগো সুন্দর, তুমি আসিবে বলিয়া
- ঝুম ঝুম ঝুমরা নাচ নেচে কে এল গো
- মনে পড়ে আজও সেই নারিকেল কুঞ্জ
- তেমনি চাহিয়া আছে নিশীথের তারাগুলি
- আমি পূরব দেশের পুরনারী
- নন্দন বন হতে কে গো ডাক মোরে
- শাওন রাতে যদি
- কাবেরী নদী-জলে কে গো বালিকা
- বসন্ত মুখর আজি
- তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়
- তুমি প্রভাতের সকরুণ ভৈরবী
- কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে
- বন্ধু, আজো মনে যে পড়ে আম-কুড়ানো খেলা
- ধর্মের পথে শহীদ যাহারা আমরা সেই সে জাতি
- তুমি আমার সকাল বেলার সুর
- তব মুখখানি খুঁজিয়া ফিরি গো
- মোর গানের কথা যেন আলোকলতা
- এই বিশ্বে আমার সবাই চেনা
- কত দূরে তুমি ওগো আঁধারের সাথী
- অনেক ছিল বলার, যদি সেদিন ভালোবাসতে
- বন্ধু দেখলে তোমায় বুকের মাঝে
- বন-বিহঙ্গ! যাও রে উড়ে
- এ কূল ভাঙে ও-কূল গড়ে
- উজান বাওয়ার গান গো এবার
- যবে ভোরের কুন্দ-কলি মেলিবে আঁখি
- মোর স্বপনে যেন বাজিয়েছিলে করুণ রাগিণী
- আমি সন্ধ্যামালতী বন-ছায়া অঞ্চলে
- শাওন আসিল ফিরে
- বেদিয়া বেদিনী ছুটে আয়
- মোর প্রিয়া হবে এসো রাণী
- ফুলের জলসায় নীরব কেন কবি
- নীলাম্বরী শাড়ি পরি নীল যমুনায়
- আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙে যায়
- আমায় নহে গো ভালবাস শুধু
- দোলন-চাঁপা বনে দোলে, দোল-পূর্ণিমা রাতে
- জুঁই-কুঞ্জে বন-ভোমরা কেন গুঞ্জে গুনগুন
- মমতাজ মমতাজ তোমার তাজমহল
- আমি জানি তব মন, আমি বুঝি তব ভাষা
- স্বপ্নে দেখি একটি নতুন ঘর
- ছড়ায়ে বৃষ্টির বেল-ফুল
- রাঙা মাটির পথে লো
- রিম ঝিম রিম ঝিম ঝিম ঘন দেয়া বরষে
- ওগো প্রিয়, তব গান আকাশ-গাঙের জোয়ারে
- কেমনে হইব পার
- সাপুড়িয়া রে! বাজাও বাজাও
- নদীর স্রোতে মালার কুসুম ভাসিয়ে দিলাম প্রিয়
- শোক দিয়েছ তুমি হে নাথ তুমি এ প্রাণে শান্তি দাও
- হে অশান্তি মোর এস এস
- গান ভুলে যাই মুখ পানে চাই
- মেঘলা নিশি-ভোরে
- চোখ গেল চোখ গেল
- পদ্মার ঢেউ রে
- কত ফুল তুমি পথে ফেলে দাও
- আমি নহি বিদেশিনী
- মেঘ-মেদুর বরষায় কোথা তুমি
- নিরজন ফুলবন এসো প্রিয়া
- সেই মিঠে সুরে মাঠের বাঁশরি বাজে
- তুমি শুনিতে চেয়ো না আমার মনের কথা
- গাঙে জোয়ার এল ফিরে, তুমি এলে কই
- রুম ঝুম ঝুম ঝুম রুম ঝুম ঝুম
- নিশি-পবন! নিশি-পবন!
- কোন সে সুদূর অশোক-কাননে বন্দিনী তুমি সীতা
- তব চলার পথে আমার গানের ফুল ছড়িয়ে যাই গো
- শুকনো পাতার নূপুর বাজে দখিন বায়ে
- জানি, জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটিবে না সাধ
- বঁধু তোমার আমার এই যে বিরহ
- আনার কলি, আনার কলি, আনার কলি
- চাঁদের কন্যা, চাঁদ সুলতানা, চাঁদের চেয়েও জ্যোতি
- এল ঐ পূর্ণিমা চাঁদ ফুল-জাগানো
- পঞ্চ প্রাণের প্রদীপ-শিখায়