এক গ্লাস অন্ধকার
আধুনিক বাংলা কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর এই কবিতা গ্রন্থটি তার অকাল প্রয়ানের পর প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ১৯৯২ সালে।
সূচীপত্র
- স্বরচিত চন্দ্ৰশহর
- সামুদ্রিক অহংকার
- জোস্নার সবুজ আগুন
- পলাতকা শুভ্র আংগুল
- অন্তরাল প্রার্থনা
- রাজকীয় লাংগল
- জলের উপত্যকায়
- উন্মোচনের ঘ্রান
- মাংশের এ্যাশট্রে
- মেঘময় মুখরতা
- বিকল্প বসতি
- মা-র কাছে ফেরা
- টের পাই
- মাংশের মুখোশ
- পিতার নীল নকশা
- ঝরাপাতা তুষের আগুন
- রক্তের বীজ
- আবরনে অর্ধেক
- জেব্রাক্রোধ
- আশ্রয়
- পাললিক উদ্ধার
- আবরিত আশ্রয়
- শস্যের বিশ্বাস
- মাঝের দেয়াল
- কুড়িয়ে পেয়েছি একটি আধুলি
- নদীর ওপারে থাকে রোদ
- প্রজাপতির স্বভাব
- তছনছ বিশ্বামিত্র
- খেলাধুলার সরল অংক
- বৃষ্টির ভ্রূণ দেখে/ছুঁয়ে আছি নশ্বর মাংশের দেহ
- স্বপ্নগ্রস্ত/ফিরেছি স্বদেশে শ্রান্ত সিন্দাবাদ
- নির্বিবোধ কৃষ্ণচূড়াপুর
- বাগেরহাট
- পারলৌকিক মুলো
- একই সাপের দুই মুখ
- ধর্মান্ধের ধর্ম নেই, আছে লোভ, ঘৃন্য চতুরতা
- বেহুলার ভেলা ভাসে সময়ের তুমুল তুফানে
- আমরা অনার্য
- চুটকি
- পাখিদের কথা ভেবে ডানা মেলে দিই
- বিচারের কথা কেউ বলছে না কেন
- সাধারনের নিয়ম রীতি
- পথ ছাড়ো
- মৃত মাছেদের শরীরের খোঁজে
- কথা ছিলো সুবিনয়