গানের মালা
কাজী নজরুল ইসলাম এর গীতিকাব্য যা ১৯৩৪ সালের ২৩ অক্টোবর কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ৯৫টি গান রয়েছে।
সূচীপত্র
- উৎসর্গ
- আমি সুন্দর নহি জানি হে বন্ধু জানি
- আধো-আধো বোল লাজে-বাধো-বাধো বোল
- অয়ি চঞ্চল-লীলায়িত-দেহা চির-চেনা
- না-ই পরিলে নোটন-খোঁপায় ঝুমকো জবার ফুল
- ভুল করে যদি ভালোবেসে থাকি
- ঝরাফুল-বিছানো পথে
- প্রিয় এমন রাত যেন যায় না বৃথাই
- আজ নিশীথে অভিসার তোমারি পথে প্রিয়তম
- কার মঞ্জীর রিনিঝিনি বাজে-চিনি চিনি
- নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই
- বল রে তোরা বল ওরে ও আকাশ-ভরা তারা
- বল সখী বল ওরে সরে যেতে বল
- নিশি না পোহাতে যেয়ো না যেয়ো না
- চম্পা পারুল যূথী টগর চামেলা
- দূর দ্বীপ-বাসিনী
- মোমের পুতুল মমীর দেশের মেয়ে নেচে যায়
- বকুল-বনের পাখি ডাকিয়া আর ভেঙ্গো না ঘুম
- মনের রঙ লেগেছে বনের পলাশ
- আধখানা চাঁদ হাসিছে আকাশে
- যবে সন্ধ্যা-বেলায় প্রিয় তুলসী-তলায়
- আঁখি তোলো দানো করুণা
- মদির স্বপনে মম বন-ভবনে
- মুঠি মুঠি আবির ও কে কাননে ছড়ায়
- বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো
- তব যাবার বেলা বলে যাও মনের কথা
- তরুণ অশান্ত কে বিরহী
- বরষা ঐ এল বরষা
- ঝরে বারি গগনে ঝুরুঝুরু
- আমি ময়নামতীর শাড়ি দেব
- স্নিগ্ধ-শ্যাম-বেণী-বর্ণা
- মেঘ-মেদুর গগন কাঁদে হুতাশ পবন
- আমি অলস উদাস আনমনা
- কোয়েলা কুহু কুহু ডাকে
- তোমার হাতের সোনার রাখি
- বাদল-মেঘের মাদল-তালে
- কে দুরন্ত বাজাও ঝড়ের ব্যাকুল বাঁশি
- একি অপরূপ রূপে মা তোমায়
- দূর প্রবাসে প্রাণ কাঁদে
- শুভ্র সমুজ্জ্বল হে চির-নির্মল
- দোলে প্রাণের কোলে প্রভুর নামের মালা
- শঙ্কাশূন্য লক্ষ কন্ঠে বাজিছে শঙ্খ ঐ
- চল রে চপল তরুণ-দল বাঁধন-হারা
- বীরদল আগে চল
- জননী মোর জন্মভূমি, তোমার পায়ে নোয়াই মাথা
- কে পরালো মুণ্ডমালা আমার শ্যামা-মায়ের গলে
- নাচে নাচে রে মোর কালো মেয়ে নৃত্যকালী
- মাতল গগন-অঙ্গনে ঐ
- দেখে যা রে রুদ্রাণী মা সেজেছে আজ ভদ্রকালী
- মহাকালের কোলে এসে গৌরী আমার হল কালী
- শ্মশান-কালীর নাম শুনে রে
- জাগো জাগো শঙ্খ চক্র-গদা-পদ্ম-ধারী
- লুকোচুরি খেলতে হরি হার মেনেছ
- খর রৌদ্রের হোমানল জ্বালি
- শ্যামা তন্বী আমি মেঘ-বরণা
- মম আগমনে বাজে আগমণীর সানাই
- উত্তরীয় লুটায় আমার ধানের ক্ষেতে
- ওরে ও স্রোতের ফুল
- বুনো ফুলের করুণ সুবাস ঝুরে
- এল শ্যামল কিশোর
- এল এল রে বৈশাখী ঝড় এল এল রে
- ঘুমাও, ঘুমাও! দেখিতে এসেছি
- কলঙ্ক আর জ্যোৎস্নায়-মেশা তুমি সুন্দর চাঁদ
- শূন্য এ-বুকে পাখি মোর আয় ফিরে আয়
- তুমি ভোরের শিশির রাতের নয়ন-পাতে
- রাত্রি-শেষের যাত্রী আমি যাই চলে যাই একা
- ফুলের মতন ফুল্ল মুখে দেখছি একি ভুল
- ফিরে ফিরে কেন তারই স্মৃতি
- আঁধার রাতের তিমির দুলে আমার সামনে
- দশ হাতে ঐ দশ দিকে মা
- মা এসেছে মা এসেছে
- ঐ কাজল-কালো চোখ
- ও কালো বউ জল আনিতে যেয়ো না
- আগের মতো আমের ডালে বোল ধরেছে বৌ
- তোর রূপে সই গাহন করি জুড়িয়ে গেল গা
- ঝড়-ঝঞ্ঝার ওড়ে নিশান
- আমার প্রাণের দ্বারে ডাক দিয়ে
- এল ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত
- সহসা কি গোল বাধাল পাপিয়া আর পিকে
- এস কল্যাণী, চির আয়ুষ্মতী
- দাও শৌর্য দাও ধৈর্য্য
- চাঁদের দেশের পথ-ভোলা ফুল চন্দ্রমল্লিকা
- রঙ্গিলা আপনি রাধা
- কুঙ্কুম আবির ফাগের লয়ে থালিকা
- এল ফুল-দোল ওরে এল ফুল-দোল
- যাবার বেলায় ফেলে যেয়ো একটি খোঁপার ফুল
- জাগো দুস্তর পথের নব যাত্রী
- ডেকো না আর দূরের প্রিয়া
- ভেঙো না ভেঙো না ধ্যান
- যাহা কিছু মম আছে প্রিয়তম
- মোর বুক-ভরা ছিল আশা
- বনে মোর ফুল-ঝরার বেলা
- মিলন-রাতের মালা হব তোমার অলকে
- ঝিলমিল ঝিলমিল ঢেউ তুলে
- কাজরী গাহিয়া চলো গোপ-ললনা
- তরুণ-তমাল-বরণ এস শ্যামল আমার