গীতি-শতদল
কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর গীতিকাব্য যা ১৩৪১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। এর প্রকাশক ছিলেন ডি.এম. লাইব্রেরি, কলকাতা। মুদ্রাকর ছিলেন শ্রীঅমূল্যচন্দ্র ভট্টাচার্য, ভট্টাচার্য প্রেস, কলকাতা। এতে মোট ১০০টি গান রয়েছে।
সূচীপত্র
- দু’টি কথা
- পলাশ ফুলের মউ পিয়ে ঐ
- তুমি নন্দনপথ-ভোলা
- তোমার ফুলের মতন মন
- হেসে হেসে কলসি নাচাইয়া কিশোরী চলে
- গত রজনীর কথা পড়ে মনে
- চাঁদের পিয়ালাতে আজি
- মালঞ্চে আজ কাহার যাওয়া-আসা
- গোধূলির রঙ ছড়ালে কে গো আমার সাঁঝ-গগনে
- বাজিছে বাঁশরি কার অজানা সুরে
- বন-হরিণীরে তব বাঁকা আঁখির
- রেশমি চুড়ির তালে কৃষ্ণ-চূড়ার ডালে
- সেই পুরানো সুরে আবার গান গেয়ে কে যায় নিতি
- পিয়াসী প্রাণ তারে চায়
- এলো ফুলের মহলে ভোমরা গুনগুনিয়ে
- ফিরে ফিরে দ্বারে আসে যায় কে নিতি
- দিও ফুলদল বিছায়ে
- অবুঝ মোর আঁখি-বারি
- ফিরে গেছে সই এসে
- ছাড়ো ছাড়ো আঁচল বঁধু
- সেদিনো প্রভাতে রাতুল শোভাতে
- কতো জনম যাবে তোমার বিরহে
- হায় ঝরে যায় মোর আশা-কুসুম বারে বারে
- ভুল করে আসিয়াছি অপরাধ যেয়ো ভুলে
- ভোলো প্রিয় ভোলো ভোলো আমার স্মৃতি
- আমি যেদিন রইব না গো লইব চির-বিদায়
- এলে কে গো চির-সাথী অবেলাতে
- ও তুই যাসনে রাই-কিশোরী কদম-তলাতে
- ভোলো অতীত-স্মৃতি ভোলো কালা
- চির-কিশোর মুরলীধর কুঞ্জবন-চারী
- সাগর আমায় ডাক দিয়েছে
- ভালোবেসে অবশেষে কেঁদে দিন গেল
- রাস-মঞ্চোপরি দোলে মুরলীধারী
- তোমারে কি দিয়া পূজি ভগবান
- নাচিছে নট-নাথ, শঙ্কর মহাকাল
- বাজিয়ে বাঁশি মনের বনে
- শোনে লো বাঁশিতে
- হেলে-দুলে বাঁকা কানাইয়া গোকুল চলে
- ফিরে যা সখি ফিরে যা ঘরে
- আনন্দ-দুলালি ব্রজ-বালার সনে
- মোর মাধব-শূন্য মাধবী-কুঞ্জে
- ব্রজের দুলাল ব্রজে আবার আসবে ফিরে কবে
- সখি যায়নি তো শ্যাম মথুরায়
- নমো নটনাথ! এ নাট-দেউলে
- ভবের এই পাশা খেলায়
- ভুবনে ভুবনে আজি ছড়িয়ে গেছে রঙ
- অসুর-বাড়ির ফেরত এ মা
- আজি প্রথম মাধবী ফুটিল কুঞ্জে
- জাগো জাগো! জাগো নব আলোকে
- পরান হরিয়া ছিলে পাশরিয়া
- নবীন বসন্তের রানি তুমি
- ওরে হুলোরে তুই রাত বিরেতে ঢুকিস্নে হেঁসেল্
- নিয়ে কাদা মাটির তাল
- আজ লাচনের লেগেছে যে গাঁদি গো
- চায়ের পিয়াসি পিপাসিত চিত আমরা চাতক দল
- গিন্নির ভাই পালিয়ে গেছে গিন্নি চটে কাঁই
- গান গাহে মিসি বাবা শুনিয়া শুধায় হাবা
- নখ-দন্তবিহীন চাকুরি-অধীন আমরা বাঙালি বাবু
- নমো নম রাম-খুঁটি
- আবু আর হাবু দুই ভায়ে ভায়ে সদাই ভীষণ দ্বন্দ্ব
- একে একে সব মেরেছিস, জাতটা শুধু ছিল বাকি
- এ কোথায় আসিলে হায়, তৃষিত ভিখারি
- গুঞ্জা-মালা গলে কুঞ্জে এসো হে কালা
- চমকে চমকে ধীর ভীরু পায়
- শুকনো পাতার নূপুর পায়ে
- কুল রাখো না-রাখো তুমি সে জান
- উচাটন মন ঘরে রয় না
- পলাশ ফুলের গেলাস ভরি
- ফিরিয়া এসো এসো হে ফিরে
- ছন্দের বন্যা হরিণী অরণ্যা
- আজো ফোটেনি-কুঞ্জে মম কুসুম
- আজি মিলন-বাসর প্রিয়া হের মধুমাধবী নিশা
- বিজন গোঠে কে রাখাল বাজায় বেণু
- বহু পথে বৃথা ফিরিয়াছি প্রভু
- পলাশ-মঞ্জরী পরায়ে দে লো মঞ্জুলিকা
- এসো নূপুর বাজাইয়া যমুনা নাচাইয়া
- এসো শারদ-প্রাতের পথিক এসো
- সবুজ শোভার ঢেউ খেলে যায়
- আঁখি ঘুম-ঘুম নিশীথ নিঝুম ঘুমে ঝিমায়
- জাগো যোগমায়া জাগো মৃন্ময়ী
- মন লহ নিতি নাম রাধা শ্যাম গাহো
- আজকে হোরি ও নাগরী
- দাও দাও দরশন পদ্ম-পলাশ লোচন
- ধীরে যায় ফিরে ফিরে চায়
- নাচিয়া নাচিয়া এসো নন্দ-দুলাল
- সকরুণ নয়নে চাহো আজি মোর
- তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি হেরিতে
- দুঃখ ক্লেশ শোক পাপ তাপ শত
- পিউ পিউ পিউ বোলে পাপিয়া
- এ ঘোর শ্রাবণ-নিশি কাটে কেমনে
- বেলা পড়ে এল জলকে সই চল চল
- হোরির রঙ লাগে আজি গোপিনীর তনু-মনে
- ঘুমায়েছে ফুল পথের ধূলায়
- আমার নয়নে কৃষ্ণ নয়ন-তারা
- জাগো জাগো, রে মুসাফির
- আজি নন্দ-দুলালের সাথে
- হুল ফুটিয়ে গেলে শুধু পারলে না হায়
- এসো বসন্তের রাজা হে আমার
- মণি-মঞ্জীর বাজে অরুণিত চরণে সখী
- আমার দেওয়া ব্যথা ভোলো
- রহি রহি কেন আজো সেই মুখ মনে পড়ে
- নাচে ঐ আনন্দে নন্দ-দুলাল