যেতে পারি কিন্তু কেন যাব
এটি কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর একটি কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৮২ সালের মার্চ মাসে কলকাতায় প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি কবির ৩২তম কাব্যগ্রন্থ। এর প্রচ্ছদ এঁকেছেন সুনীল শীল। গ্রন্থটি ১৯৮৩ সালে 'সাহিত্য আকাদেমি পুরষ্কার ' প্রাপ্ত। ১৯৮৩ সালে কবি তাঁর এই কাব্যগ্রন্থের জন্য সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেন। এবং পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে 'আই ক্যান, বাট হোয়াই শুড আই ' শিরোনামে জয়ন্ত মহাপাত্র কর্তৃক ইংরেজি ভাষায় এটির অনুবাদ প্রকাশিত হয়। ১৯৯৯ সালে 'যা সাকি ছি কিন্তু কিয়ে যাও ' শিরোনামে রাম চরণ ঠাকুর কর্তৃক মৈথিলী ভাষায় এটির অনুবাদ প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটিতে মোট ৫৩টি কবিতা রয়েছে।
সূচীপত্র
- যেতে পারি কিন্তু কেন যাব
- শুয়ে আছি, ভাঙা ঘুম, ছেঁড়া স্বপ্নে
- পথে যেতে কষ্ট হয়
- মৃত্যু
- এই কি সময়?
- বিড়াল
- অসহ্য আমার
- হাত পেতে দাঁড়িয়ে
- নিচে থেকে আমি ঐ রূপবান
- তুমি একা থেকো
- শুধু বাঁচতে চাই
- শেষদিনে
- বলো, ভালবাসো
- গাছের শিকড়গুলি দাঁড়িয়ে আছে
- পুরনো নতুন দুঃখ
- ফিরে আসে
- মন্দিরের থেকে বহু শতাব্দীর অন্ধকার
- দু’জনের জন্যে
- উত্তরবঙ্গের রঙ্গভূমে
- এখন আমার কোনো অভিমান নেই
- ডোঙ্গরপূরের বাংলায় সন্ধ্যা
- কিছুতে মেলেনি
- কিছু আছে
- ধ্বংস করো
- শুধু দু’দিনের জন্যে
- কী যেন কী হবে
- সুদর্শন পোকা!
- জানলা থেকে মুখ বাড়ালে
- দুঃখকে তোমার
- আগুন লেগেছে
- ভালোবাসার শিকড়
- কেন আছে
- আগুনের ফলা টেনে
- প্রেমের মতন কাছে এসেছিলো
- আমি দেখি
- মানুষ কেন?
- আবার সেই
- সংসারে সন্নাসী লোকটা
- শাক্য
- যদি নেয়
- দেখে আসি
- কবি ও দেবতা-পীর
- ভালো থেকো
- ভালোবাসা পিঁড়ি পেতে রেখেছিল
- যদি পারো দুঃখ দাও
- নিশ্চিন্তপুরে সন্ধ্যা
- দশ বছর আগে-পরে
- সবিশেষ ছাড়
- ভাঙা গড়ার চেয়েও মূল্যবান
- যাওয়া ভালো
- পাহাড়িয়া কলকাতা
- দিগরিয়া, পাহাড়ি দরবেশ
- এপিটাফ