পাণ্ডুলিপির কবিতা-৪
"পাণ্ডুলিপির কবিতা-৪" কবি জীবনানন্দ দাশ এর একটি কাব্যগ্রন্থ যা ২০০৭ সালে প্রকাশিত হয়। এটি সম্পাদনা করেছেন ভূমেন্দ্র গুহ ও গৌতম মিত্র এবং প্রকাশক ছিলেন প্রিয়ব্রত দেব। কবির মৃত্যুর পর ১৯৫৮ সালে সম্পাদক ভূমেন্দ্র গুহ কবির বাড়ি থেকে ট্রাঙ্ক ভর্তি কিছু পাণ্ডুলিপি তার বাসায় নিয়ে সংগ্রহে রাখেন যেখানে ১৪টি পাণ্ডুলিপি ছিলো এবং ১৯৯৪ সালে কবির মৃত্যুর প্রায় ৫০ বছর পর কবির কন্যা মঞ্জুশ্রীর কাছ থেকে পাওয়া ৪৮টি কবিতার খাতার সমন্বয়ে জীবনানন্দের অপ্রকাশিত সব কবিতা সংগ্রহ করে মোট ১৪টি 'পাণ্ডুলিপির কবিতা' নামের কবিতাগ্রন্থ সম্পাদনা করেন। এটি কবিতাগ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত সেসব পাণ্ডুলিপির ৪র্থ কবিতাগ্রন্থ যেখানে মোট ১৩৪টি কবিতা রয়েছে।
সূচীপত্র
- পৃথিবীর উদ্যমের মাঠে
- আশ্চর্য গভীর রাতে
- ধূসর চিন্তার জাল
- কাল রাতে
- রাতের কিনারে ব’সে
- বিকেলের আলোয়
- বিকেলের ভিজে কালো মেঘে
- শিরীষফুল
- কাস্তের মতো বাঁকা চাঁদ
- অনুরাধা আর তার নাক্ষত্রিক বোন
- উপসাগরের ঢেউয়ে
- কোন রাশিতে জন্ম তোমার
- সমস্ত নক্ষত্র
- এই সব স্মৃতি
- নক্ষত্র-বোনেরা
- অপার্থিব আলো
- যদিও আকাশে চাঁদ
- উজ্জ্বল দু’-একটি মুখ
- সারা-রাত মিশে থাক
- চাঁদ ডুবে গেছে
- তোমারে দেখিব আমি কবে
- ভোরের কাক উড়ে যায়
- আলো-অন্ধকারে
- কিমাকার
- বিধাতার হাতে
- জ্যামিতিক বেদীর মতন
- হেমন্তের প্রশ্নময় রাতে
- মৃত্তিকার তরঙ্গের দিকে
- স্থবির মানুষও দেখি
- স্থবির হবে না তুমি
- আমলকী রঙের আকাশে
- মানুষ জেনেছে যাহা
- রাত্রির আকাশে
- চেয়েছিলে কী জানিতে
- অশ্বত্থের আঁধার কোটরে
- আজ রাতে দরজায়
- রাত্রি শেষ হয়ে যায়
- আজ ভোরে দরজায়
- আজ রাতে
- এক দিন মুখোমুখি
- পশ্চিমের মেঘ
- রাত্রি যেন অন্ধকার জল
- শেষ এক অন্ধকার সিঁড়ি
- আকাশের অই পারে
- যত বার প্রশ্ন আমি করিলাম
- ধূসর বিকেল
- আকাশের সুবিস্তীর্ণ রাত
- দানবের দেশ থেকে
- অন্ধকারে ট্রেন যেন
- চোখ তার পৃথিবীর আধো-ছবি
- দিন শেষ হয়ে যায়
- বড় ফড়িঙের মতো
- গঙ্গাসাগরের মেলা হবে
- তিনটি মায়ের কোলে
- কোথায় যেতেছ তুমি
- তাহাদের ছায়া ফেলে
- তিন জন চিনেম্যান
- শ্রাবণের স্তব্ধতায়
- মৃত্যুর ঘনতা যেন
- ভেবেছিলাম এ-বার
- অনিলা
- অবিনাশ
- চাকরটা আপিং খায়
- একসঙ্গে খেলেছে
- তুমি আর আমি
- যদি রাত হত
- তুমি যদি ডাকো
- সবাই চলিয়া যায়
- ধূসর পাহাড় এসে দাঁড়াবে
- এ-পৃথিবী অবিরল রূপের নীলিমা
- মেঘের শিয়রে শুয়ে
- মেঘের কিনারে শুয়ে
- নির্জন নীল রাত্রির আকাশ
- গোধূলির আলোয়
- ম্লান আলোয়
- আগুন-বাতাস-জলের গান
- পৃথিবীর পথে
- নক্ষত্রের আলোয়
- মৃত কবির পাণ্ডুলিপি
- তোমাকে তখন পাব
- কত দিন তোমাকে দেখি না
- আর কিছু আমাদের নয়
- মৃতেরা ঘুমিয়ে আছে
- কোথায় গিয়েছে আজ
- সকল শেষের পথ
- কমলাবতীর ভালোবাসা
- যযাতির তরুণ শরীর
- আমার মনের ভেতরে
- পথের কিনারে দেখলাম
- জ্যোৎস্না-রাতে
- আমার হৃদয়ের পিপাসা
- অনেক বছরের ধূসরতার ভিতর
- প্রেম অপ্রেম
- আশ্চর্য এক ভোর এল
- সে
- কোনও এক পাহাড়ের দেশে
- দু’টো বিড়াল
- যুবকটির অনেক দিন হয়
- সকালবেলার আলো
- ঘরের ভিতর
- একটি নারী
- রাতের বাতাস আসে
- অন্ধকার দালানের সিঁড়ি
- সে এক মহিলা
- বাইরে হিমের হাওয়া
- যুবা অই
- শুধাই নি আমি
- জর্নাল: ১৯৩৬
- এইখানে মধ্যরাতে
- সমুদ্রের পারে এই
- অন্ধকার
- গানের দেবতারা
- সব সময়ই যেন ঘুম
- মরণ ঘন হয়ে উঠছে
- নিমীল ধানের থেকে
- চায়ের পেয়ালা
- অন্ধকার সীমানায়
- বাতাসের খেলা
- হায়, দেবতারা
- এই সব শীতের রাতে
- এ-জীবন ব্যবহৃত হল না
- রৌদ্রে উত্তেজিত দিনের মুখ
- রৌদ্রের উত্তেজনায় সূর্য আজ
- মধ্যআশ্বিন
- সোনালি সূর্যের মুখোমুখি
- রোদ ম’রে যাচ্ছে
- রাত্রির অন্ধকার ও বৃষ্টি
- কার্তিকের নিস্তব্ধ জ্যোৎস্না-রাতে
- চন্দ্রমল্লিকা
- অবিনাশ দত্ত
- সময়ের পথে-পথে ঘুরে ফেরে
- বসন্তের রাত
- টের পাচ্ছি আমি
- মৃত্যুর দূত এল যেন