পাণ্ডুলিপির কবিতা-৫
"পাণ্ডুলিপির কবিতা-৫" কবি জীবনানন্দ দাশ এর একটি কাব্যগ্রন্থ যা ২০০৮ সালে প্রকাশিত হয়। এটি সম্পাদনা করেছেন ভূমেন্দ্র গুহ ও গৌতম মিত্র এবং প্রকাশক ছিলেন প্রিয়ব্রত দেব। কবির মৃত্যুর পর ১৯৫৮ সালে সম্পাদক ভূমেন্দ্র গুহ কবির বাড়ি থেকে ট্রাঙ্ক ভর্তি কিছু পাণ্ডুলিপি তার বাসায় নিয়ে সংগ্রহে রাখেন যেখানে ১৪টি পাণ্ডুলিপি ছিলো এবং ১৯৯৪ সালে কবির মৃত্যুর প্রায় ৫০ বছর পর কবির কন্যা মঞ্জুশ্রীর কাছ থেকে পাওয়া ৪৮টি কবিতার খাতার সমন্বয়ে জীবনানন্দের অপ্রকাশিত সব কবিতা সংগ্রহ করে মোট ১৪টি 'পাণ্ডুলিপির কবিতা' নামের কবিতাগ্রন্থ সম্পাদনা করেন। এটি কবিতাগ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত সেসব পাণ্ডুলিপির ৫ম কবিতাগ্রন্থ যেখানে মোট ১১৪টি কবিতা রয়েছে।
সূচীপত্র
- বারবনিতা
- নক্ষত্রেরা বেলুনের মতো
- কর্কটের মতো এক রোগ
- প্রিন্সিপাল যুবক অধ্যাপককে
- পরফিরিয়ার প্রেমিক
- শিরীষ-গাছে পেঁচা
- কল্যাণী বধূ
- অগাধ সমুদ্রঝঙ্কার
- বিমলা বিধবা হল
- পালিয়ে যেতে
- পঁচিশ বছর আগের কথা
- মানব-সমাজ
- বুড়ো বললে
- প্রথম দেখা
- যখন তোমার মুখের দিকে তাকাই
- এই প্রথম দেখা নয়
- মানুষের চোখ
- মধ্যরাতের প্রাসাদে
- হে নারী
- সমুদ্রের কিনারে
- হে অনাদি প্রেম
- ধূসর মৃত্তিকা
- হেমন্তের পাতা
- এমনই নিস্তব্ধ আজ তুমি
- ধূসর বিড়ালের ঝগড়া
- বেকার ছোকরারাই
- বেকার মাঝ-বয়সি
- যুবকটির কোনও চাকরি নেই
- অন্ধকারের ভিতর চর্বি-বাতি
- এত রাতে ফুটপাথগুলো
- পিতৃপুরুষদের আস্বাদের ভিতর
- মহান অন্ধকারের ভিতর
- আকাশের নক্ষত্রেরা
- সেখানে সমুদ্র যেন
- অনেক মক্ষিকা যেন
- শতভিষা নক্ষত্রের মন
- বিস্মৃত নদীর প্রেত
- তুমি কাছে নেই আজ
- হেমন্তের কুয়াশায়
- সমুদ্রের জ্যোৎস্না
- কর্কটের মতো এক রোগ
- অন্ধকার আছে ব’লে
- মৎস্যগন্ধা
- তুলোর বালিশে মাথা রেখে
- পৃথিবীর পথে হেঁটে দেখা গেল
- এই মুখ
- তাহার মুখের দিকে চেয়ে
- দাঁড়কাক
- নীরবতা চাই
- মোমবাতি নিভে যাবে
- আমি সেই ঘুমের কিনারে
- শিশুসন্তানটির মৃত্যুর রাতে
- স্তিমিত মৃগের মতো
- মানুষ-যে-শুয়ে-থাকে
- কোনও এক বয়স্কা রূপসির প্রতি
- কুয়াশার মতো এক গোরু
- কথা
- মৃত কুকুর
- অনেক গভীর কালো
- নয়ানি নদীর জলে
- মনে হল যেন আমি একা
- দোয়েল
- পৃথিবীর কোনও নদী
- কুয়াশার চশমায়
- আমি ভালোবাসি ব’লে
- গভীর অন্ধকারের ভিতর থেকে
- এখনও পেট নিঃসরিত হয়
- প্রেমিক ইঁদুর
- বসির
- আলোর কলকাতা
- বৈশাখ-রাতে
- শীতের রাতে
- ফিলজফিক কন্ডাক্টার
- এই যুবক
- আশ্বাস
- প্রেমিক
- পাপস্বীকার
- অন্ধকার রাতে
- পৃথিবীর সব সোনা
- প্রেমিকার রূপে
- তোমারে দেখেছি আমি
- তোমারে নিজের হাতে
- তারা ভাবে
- মৃত নক্ষত্রের দোষে
- নির্জন বালিশে
- প্রেমিক: মৃত রাজকন্যাকে
- জলের মতন সাদা রস
- যদিও তোমার বুকে
- এ-পৃথিবী ঢের দূর
- ধূসর প্রাসাদ
- প্রাসাদের অন্ধকারে
- তোমারে দেখেছি আমি
- রূপ দেয় নদী এসে
- অন্ধকার রজনীরা
- রয়েছে হলুদ পাতা
- নদীটির স্বাদ পেয়ে
- মনে নেই
- নিষ্পাপ কুমারীর ভালোবাসা
- প্রগাঢ় নীলিমায়
- ফুল পাখি পাতা নিয়ে
- পৃথিবীর নিস্তব্ধতায়
- গভীর জ্যোৎস্না-রাতে
- প্রভূত মানুষ
- মৃত্যুর সময়
- মাটির উপর থেকে
- পেঁপে-গাছ
- অঘ্রানের জ্যোৎস্না
- অভিভাষণ
- রাতের পেঁচা
- নিশীথের নিরন্ন বাতাসে
- মনে হয় যেন জ্যোতি
- যেই বই পাবে না ক’ দার্শনিক
- অঘ্রান-রাতের চাঁদ
- বৈশালীর আকাশের ভোর