পাণ্ডুলিপির কবিতা-৭
"পাণ্ডুলিপির কবিতা-৭" কবি জীবনানন্দ দাশ এর একটি কাব্যগ্রন্থ যা ২০১০ সালে প্রকাশিত হয়। এটি সম্পাদনা করেছেন ভূমেন্দ্র গুহ ও প্রকাশক ছিলেন প্রিয়ব্রত দেব। কবির মৃত্যুর পর ১৯৫৮ সালে সম্পাদক ভূমেন্দ্র গুহ কবির বাড়ি থেকে ট্রাঙ্ক ভর্তি কিছু পাণ্ডুলিপি তার বাসায় নিয়ে সংগ্রহে রাখেন যেখানে ১৪টি পাণ্ডুলিপি ছিলো এবং ১৯৯৪ সালে কবির মৃত্যুর প্রায় ৫০ বছর পর কবির কন্যা মঞ্জুশ্রীর কাছ থেকে পাওয়া ৪৮টি কবিতার খাতার সমন্বয়ে জীবনানন্দের অপ্রকাশিত সব কবিতা সংগ্রহ করে মোট ১৪টি 'পাণ্ডুলিপির কবিতা' নামের কবিতাগ্রন্থ সম্পাদনা করেন। এটি কবিতাগ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত সেসব পাণ্ডুলিপির ৭ম কবিতাগ্রন্থ যেখানে মোট ৬৪টি কবিতা রয়েছে।
সূচীপত্র
- অতীত কালের দিকে চেয়ে
- এই নিশীথের পারে ব’সে
- অন্ধকার এল যেন
- মৃত্যু যেন স্থির হিম
- হে নাবিক
- নিশীথের বায়ু
- আমি কি আবার সেই
- হে প্রাণ
- সিংহ এক ব’সে আছে
- বলো তুমি নীলাকাশ
- আরও স্থির সত্য
- সেইখানে সমস্বরে
- মনে ভাবি
- উঁচু এক প্রাসাদের জানালায়
- ধর্মভীরু ঘড়ি
- সমুদ্রের অই পারে
- নামহীন, হৃদয়বিহীন
- নৌকায় বোঝা রেখে
- কোনও এক গুলি এসে
- নির্জন হেমন্ত-রাতে
- যাহা মৃত- তাহা মৃত
- নববর্ষের গান
- শতাব্দীর পথে
- হে মহিলা
- নির্জন শবাধার
- প্রবীণ পুরোনো কথা
- তোমার মাথার ‘পরে
- সকালে ঘুমের থেকে উঠে
- অন্ধকার নিশীথ
- গভীর আঁধার রাতে
- ধবল ঘোটক
- আত্মার আবেগে
- পৃথিবীতে জেগে থেকে
- বিজয়ের চেয়ে আরও কঠিন
- জানি,- সে-মানবাত্মা
- কর্পূরীর জলসায়
- মৃত্যুর অই পার থেকে
- পিতৃলোক
- হে মানুষ
- লবণের নারীর মতন
- অন্ধকার শূন্য খুঁড়ে
- নামের ও-পারে নাম
- তোমাদের হৃদয় পাথর হবে
- শতাব্দী নদীর পারে
- একটি ব্যাগের ভিতরে
- সূর্যের শেষ বিম্ব
- বহুপ্রসবিনী জননীর প্রাণে
- একটি মোমের বাতি
- রায়দের পরিবার
- নগরীর এক টেরে দুর্গ
- বিকেলের সাদা আলো
- গভীর শীতের রাতে
- মানবীর মতো দেহকোষে
- আমি এই পৃথিবীতে এসে
- সোমেশ্বর মুস্তফির পৃথিবী
- মেঘ ক’রে আসে
- হাতি’র হাওদায় চ’ড়ে
- জীবনের অদ্ভুত অর্ধেক দিন
- আজ এই পৃথিবীতে
- দীর্ঘ এক দেবদারুগাছের নিকটে
- সহসা হয়তো কোনও
- এ-পৃথিবী তার তরে
- আরও গাঢ় বিতর্কের পাতা
- হংসেশ্বর চৌধুরি