প্রান্তিক
এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৩৮ সালে প্রকাশিত হয়েছে। এই কাব্যগ্রন্থে মোট ১৮টি কবিতা প্রকাশিত হয়েছে যার কোনোটিতেই শিরোনাম নেই। সেগুলো সংখ্যা দিয়ে ক্রমান্বয়ে লিখা হয়েছে। তাই প্রথম লাইনকে শিরোনাম হিসেবে দেখানো হলো।
সূচীপত্র
- বিশ্বের আলোকলুপ্ত তিমিরের অন্তরালে এল
- ওরে চিরভিক্ষু
- এ জন্মের সাথে লগ্ন স্বপ্নের জটিল সূত্র যবে
- সত্য মোর অবলিপ্ত সংসারের বিচিত্র প্রলেপে
- পশ্চাতের নিত্যসহচর
- মুক্তি এই- সহজে ফিরিয়া আসা সহজের মাঝে
- এ কী অকৃতজ্ঞতার বৈরাগ্য প্রলাপ ক্ষণে ক্ষণে
- রঙ্গমঞ্চে একে একে নিবে গেল যবে দীপশিখা
- দেখিলাম অবসন্ন চেতনার গোধূলিবেলায়
- মৃত্যুদূত এসেছিল হে প্রলয়ংকর
- কলরবমুখরিত খ্যাতির প্রাঙ্গণে যে আসন
- শেষের অবগাহন সাঙ্গ করো
- একদা পরমমূল্য জন্মক্ষণ দিয়েছে তোমায়
- যাবার সময় হোলো বিহঙ্গের
- অবরুদ্ধ ছিল বায়ু
- পথিক দেখেছি আমি পুরাণে কীর্তিত কত দেশ
- যেদিন চৈতন্য মোর মুক্তি পেল
- নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিশ্বাস