রোগশয্যায়
রবীন্দনাথের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৪০ সালে প্রকাশিত হয়। উৎসর্গ অংশের কবিতাটি সহ এতে আরও ৩৯টি কবিতা রয়েছে যেগুলোকে কোনো শিরোনাম না দিয়ে সংখ্যার ক্রমানুপাতিক অনুসারে লিখা হয়েছে। তাই প্রতিটি কবিতার প্রথম লাইনকে শিরোনাম হিসেবে লিখা হলো।
সূচীপত্র
- উৎসর্গ
- সুরলোকে নৃত্যের উৎসবে
- অনিঃশেষ প্রাণ
- একা ব’সে আছি হেথায়
- অজস্র দিনের আলো
- এই মহাবিশ্বতলে
- অগো আমার ভোরের চড়ুই পাখি
- গহন রজনীমাঝে
- মনে হয় হেমন্তের দূর্ভাষার কুজ্ঝটিকা পানে
- হে প্রাচীন তমস্বিনী
- আমার দিনের শেষ ছায়াটুকু
- জগতের মাঝখানে যুগে যুগে হইতেছে জমা
- সকাল বেলায় উঠেই দেখি চেয়ে
- দীর্ঘ দুঃখরাত্রি যদি
- নদীর একটা কোণে শুষ্ক মরা ডাল
- অসুস্থ শরীরখানা
- অবসন্ন আলোকের
- কখন ঘুমিয়েছিনু
- সংসারের নানাক্ষেত্রে নানাকর্মে বিক্ষিপ্ত চেতনা
- সজীব খেলনা যদি
- রোগদুঃখ রজনীর নীরন্ধ্র আঁধারে
- সকালে জাগিয়া উঠি’
- মধ্যদিনে আধোঘুমে আধো জাগরণে
- আরোগ্যের পথে
- প্রত্যুষে দেখিনু আজ নির্মল আলোকে
- জীবনের দুঃখে শোকে তাপে
- আমার কীর্তিরে আমি করি না বিশ্বাস
- খুলে দাও দ্বার
- যে চৈতন্যজ্যোতি
- দুঃসহ দুঃখের বেড়াজালে
- সৃষ্টির চলেছে খেলা
- আজিকার অরণ্যসভারে
- প্রভাতে প্রভাতে পাই আলোকের প্রসন্ন পরশে
- বহুকাল আগে তুমি দিয়েছিলে একগুচ্ছ ধূপ
- যখন বীণায় মোর আনমনা সুরে
- যেমন ঝড়ের পরে
- যাহা কিছু চেয়েছিনু একান্ত আগ্রহে
- ধূসর গোধূলি-লগ্নে সহসা দেখিনু একদিন
- ধর্মরাজ দিল যবে ধ্বংসের আদেশ
- তোমারে দেখি না যবে মনে হয় আর্ত কল্পনায়