রূপসী বাংলা
জীবনানন্দ দাশের কবিতাগ্রন্থ যা তার জীবিতকালে অপ্রকাশিত ছিলো। পরবর্তীতে পাণ্ডুলিপি থেকে অপরিমার্জিত অবস্থায় ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত হয়েছিলো। জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলা'র পাণ্ডুলিপি তৈরি করে থাকলেও বেঁচে থাকাকালীন এটি প্রকাশের উদ্যোগ নেন নি। তিনি গ্রন্থটির প্রচ্ছদ নাম নির্ধারণ করেছিলেন 'বাংলার ত্রস্ত নীলিমা'। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশকালে এর নামকরণ করা হয় "রূপসী বাংলা।"
সূচীপত্র
- ঘাটশিলা-ঘাটশিলা
- চিরদিন শহরেই থাকি
- গল্পে আমি পড়িয়াছি
- সন্ধ্যা হয়ে আসে
- কেমন বৃষ্টি ঝরে
- আকাশে চাঁদের আলাে
- কতদিন ঘাসে আর মাঠে
- ঘরের ভিতরে দীপ
- অনন্ত জীবন যদি
- গুবরে ফড়িং শুধু
- তােমরা স্বপ্নের হাতে
- সমুদ্রের জলে আমি
- একদিন কুয়াশার এই মাঠে
- সন্ধ্যা হয়
- ঘাসের ভিতরে সেই
- এইসব ভালো লাগে
- কোনোদিন দেখিব না
- হৃদয়ে প্রেমের দিন
- আজ তারা কই সব
- একদিন এই দেহ
- বাতাসে ধানের শব্দ
- আমাদের রূঢ় কথা
- তুমি কেন বহু দূরে
- মানুষের ব্যথা আমি
- পৃথিবীর পথে আমি
- একদিন পৃথিবীর পথে
- বৃষ্টির জল
- ঘাসের বুকের থেকে
- অশ্বত্থ বটের পথে
- দূর পৃথিবীর গন্ধে
- একদিন যদি আমি
- এখানে প্রাণের স্রোত
- কত দিন তুমি আর
- এ-সব কবিতা আমি
- কত দিন সন্ধ্যার অন্ধকারে
- সোনার খাঁচার বুকে
- তবু তাহা ভুল জানি
- শ্মশানের দেশে তুমি
- এখানে ঘুঘুর ডাকে
- চলে যাব
- কোথাও মাঠের কাছে
- এখানে আকাশ নীল
- এই ডাঙা ছেড়ে হায়
- কত ভোরে দু’পহরে
- এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে
- কখন সোনার রোদ
- পাড়াগাঁর দু’পহর
- দাঁড়কাক
- ভিজে হয়ে আসে মেঘে
- অশ্বত্থে সন্ধ্যার হাওয়া
- গোলপাতা ছাউনীর
- তোমার বুকের থেকে একদিন
- কোথাও চলিয়া যাবো
- যে শালিখ মরে যায়
- মনে হয় একদিন
- আবার আসিব ফিরে
- যখন মৃত্যুর ঘুমে
- ঘুমায়ে পড়িব আমি একদিন
- ঘুমায়ে পড়িব আমি
- পৃথিবী রয়েছে ব্যস্ত
- যেদিন সরিয়া যাব
- জীবন অথবা মৃত্যু
- হায় পাখি
- কোথাও দেখিনি
- আকাশে সাতটি তারা
- একদিন জলসিড়ি
- যতদিন বেঁচে আছি
- বাংলার মুখ
- তোমরা যেখানে সাধ
- চারি দিকে শান্ত বাতি
- সেইদিন এই মাঠ
- এই পৃথিবীতে আমি অবসর নিয়ে শুধু আসিয়াছি
- যদি আমি ঝরে যাই একদিন