শেষ সপ্তক
এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৩৫ সালে (২৫ বৈশাখ, ১৩৫২) প্রকাশিত হয়। প্রকাশক ছিলেন শ্রীজগদিন্দ্র ভৌমিক ও মুদ্রণে ছিলেন শ্রীপ্রাণকুমার মুখার্জি, এস. আণ্টুল অ্যাণ্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড। গ্রন্থটির প্রথম ৪৬টি কবিতার কোনো শিরোনাম না দিয়ে সংখ্যানুক্রমে সাজানো এবং পরবর্তী দশটি কবিতা সংযোজন হিসেবে শিরোনাম সহ প্রকাশিত হয়েছে। তাই প্রথম কবিতাগুলোর প্রথম লাইনকে শিরোনাম হিসেবে প্রকাশ করা হলো। এখানে ‘কার্তিক ১৩৯৬’ বঙ্গাব্দে বিশ্বভারতী থেকে প্রকাশিত গ্রন্থটির বানানরীতি অনুসরণ করা হয়েছে।
সূচীপত্র
- স্থির জেনেছিলাম, পেয়েছি তোমাকে
- একদিন তুচ্ছ আলাপের ফাঁক দিয়ে
- ফুরিয়ে গেল পৌষের দিন
- যৌবনের প্রান্তসীমায়
- বর্ষা নেমেছে প্রান্তরে অনিমন্ত্রণে
- দিনের প্রান্তে এসেছি
- অনেক হাজার বছরের
- মনে মনে দেখলুম
- ভালোবেসে মন বললে
- মনে হয়েছিল আজ সব-কটা দুর্গ্রহ
- ভোরের আলো-আঁধারে
- কেউ চেনা নয়
- রাস্তায় চলতে চলতে
- কালো অন্ধকারের তলায়
- আমি বদল করেছি আমার বাসা
- পড়েছি আজ রেখার মায়ায়
- আমার কাছে শুনতে চেয়েছ
- আমরা কি সত্যিই চাই শোকের অবসান
- তখন বয়স ছিল কাঁচা
- সেদিন আমাদের ছিল খোলা সভা
- নূতন কল্পে
- শুরু হতেই ও আমার সঙ্গ ধরেছে
- আজ শরতের আলোয় এই যে চেয়ে দেখি
- আমার ফুলবাগানের ফুলগুলিকে
- পাঁচিলের এধারে
- আকাশে চেয়ে দেখি
- আমার এই ছোটো কলসিটা পেতে রাখি
- তুমি প্রভাতের শুকতারা
- অনেককালের একটিমাত্র দিন
- যখন দেখা হল
- পাড়ায় আছে ক্লাব
- পিলসুজের উপর পিতলের প্রদীপ
- বাদশাহের হুকুম
- পথিক আমি
- অঙ্গের বাঁধনে বাঁধাপড়া আমার প্রাণ
- শীতের রোদ্দুর
- বিশ্বলক্ষ্মী
- হে যক্ষ, সেদিন প্রেম তোমাদের
- ওরা এসে আমাকে বলে
- ঋষি কবি বলেছেন
- হালকা আমার স্বভাব
- তুমি গল্প জমাতে পার
- পঁচিশে বৈশাখ চলেছে
- আমার শেষ বেলাকার ঘরখানি
- তখন আমার আয়ুর তরণী
- তখন আমার বয়স ছিল সাত
- স্মৃতি-পাথেয়
- বাতাবির চারা
- শেষপর্ব
- দুঃখজাল
- মর্মবাণী
- ঘট ভরা
- প্রশ্ন
- আমি
- আষাঢ়
- যক্ষ