সূর্য পোড়া ছাই
জয় গোস্বামীর কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৯৯ সালে কলকাতায় প্রথম প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট ৬৪ টি সতন্ত্র কবিতা রয়েছে কিন্তু কোনো কবিতার শিরোনাম নেই। এমনকি সংখ্যা দিয়েও কবিতাগুলো চিহ্নিত করা যায় না। তাই কবিতাগুলোকে তাদের প্রথম লাইন অনুসারে শিরোনাম দেওয়া হলো।
সূচীপত্র
- সূচনা
- আমার বিদ্যুৎমাত্র আশা
- ভূপৃষ্ঠের ধাতব মলাটে
- সমুদ্রে পা ডুবিয়ে ছপছপ
- শবগাছ, হাত-মেলা মানুষ
- ছাদে জড়ভরত সন্তান
- তমসা, আমার সীমা জল
- শান্তি শান্তি শান্তি শান্তি যখন সোনালী পাগলিনী
- হিংসার উপরে কালো ঘাস
- আমার মায়ের নাম বাঁকাশশী
- কাঠের ছাগল আর কাঠের মহিষ
- স্বপ্নে মরা ময়ূর
- মার? সে তো জানলার ওপারে এসে বসে
- কী দুর্গম চাঁদ তোর নৌকার কিনারে গেঁথে আছে
- জননী এই আঙিনা
- আমলকীতলার নীচে মায়ের হাতের সাদা শাঁখা
- আমাকে প্রত্যেকবার কেটে
- অতীতের দিকে উঠে চলে
- ঘরে রাধাবিনোদ আকাশ
- মা এসে দাঁড়ায়
- আমলকীতলার গন্ধে সার বিষণ্ণতা
- রাস্তায় পড়েছে ব্রিজ-জল নেই-বালি
- দুখানি জানুর মতো খোলা
- ক্ষুধার শেষ ক্লান্তি, ক্ষার, ঘুমের শেষ জল
- স্তুপের তলায় রাখো ঘাসলতাপাতা
- শিরচ্ছেদ, এখানে, বিষয়
- সমুদ্র তো বুড়ো হয়েছেন
- জল থেকে ডাঙায় উঠে ওরা
- অন্ধকার আকাশবাতি
- আর কারো ময়ূর যাবে না
- একটি শেষমুহূর্তের নারীসিন্ধুতট
- হে অশ্ব, তোমার মুণ্ড
- নিজের ছেলেকে খুন ক’রে
- বাদুড় বৃষ্টির মধ্যে দেবদারু গাছ ছেড়ে যায়
- ওই যে বাড়ির তীরে কবর ওঠানো তার
- আজ কী নিশ্চিত কী বিদ্যুৎ কী হরিণ এই দৌড়
- স্নান করে উঠে কতক্ষণ
- কিন্তু আগুনের মধ্যে গিয়ে দাঁড়াবার কথাটা মনে থাকে যেন
- পোকা উঠেছে
- হৃদপিণ্ড- এক ঢিবি মাটি
- বাড়িটি আকাশে ফুটে আছে
- ভাঙা বাড়ি
- পশ্চিমে বাঁশবন
- কূর্ম চলেছেন
- গাছের জন্মান্ধ
- তোমাকে কাদার মধ্যে কাদাপাখি মনে করলাম
- প্রেতের মিলননারী নেই
- তোমার পুরুষমুখে কাঁধ অবধি ঢুকিয়ে ছিলাম
- বালি খোঁড়ে আমার বৃশ্চিক
- মাঠে বসে আছে জরদ্গব
- অন্ধ চলেছেন
- রেণু মা, আমার ঘরে তক্ষক ঢুকেছে
- ওই কালস্রোত
- তাত লেগে চোখ খুলল
- ওরা ভস্মমুখ
- এই শেষ পায়রা
- নৌকো থেকে বৈঠা পড়ে যায়
- তুমি কি বিশ্বাসহন্তা
- আমি তো আকাশসত্য গোপন রাখিনি
- জ্বলতে জ্বলতে পাখি পড়ছে
- আমার স্বপ্নের পর স্বপ্ন হল আরো বেলা যেতে
- সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল?
- তারাখণ্ড সমুদ্রে পড়েছে
- উপসংহার