সন্ধ্যামালতী
এটি কাজী নজরুল ইসলামের গীতিকাব্য যা ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটিতে ১২ নং ও ৬৮নং গানটি একই হওয়ায় ৬৮নং গানকে বাদ দেওয়া হয়েছে। গ্রন্থটিতে কোনো গানের শিরোনাম না দিয়ে সেগুলোকে ক্রমিক সংখ্যা দিয়ে সাজানো হয়েছে। তাই এখানে প্রতিটি গানের প্রথম লাইনকে গানের শিরোনাম হিসেবে ধরে পোষ্ট করা হলো। গীতিকাব্যটিতে মোট ১৫৭টি সতন্ত্র গান (৬৮ নং বাদ দিয়ে) ও শেষে একটি গীতিনাট্য রয়েছে।
সূচীপত্র
- সন্ধ্যামালতী যবে ফুলবনে ঝুরে
- ঘুমে-জাগরণে বিজড়িত প্রাতে
- ফিরিয়া যদি সে আসে
- দক্ষিণ সমীরণ সাথে বাজো বেণুকা
- আকাশে ভোরের তারা মুখ পানে
- সাঁঝের পাখীরা ফিরিল কুলায়
- বলো প্রিয়তম বলো
- আমি দ্বার খুলে আর রাখব না
- বলেছিলে ভুলিবে না মোরে
- কে এলে হংস-রথে, কোথা যাও
- সন্ধ্যা-গোধূলি লগনে কে
- কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জুরী কর্ণে
- আমি পথ-মঞ্জরী ফুটেছি আঁধার রাতে
- পিয়াল ফুলের পিয়ালায় বঁধু
- প্রথম প্রদীপ জ্বালো মম ভবনে হে আয়ুষ্মতী
- ভিখারির সাজে কে এলে
- ইরানের বুলবুলি কি এলে
- ধর হাত, নামিয়া এসো শিব-লোক হতে
- জল দাও,- দাও জল!
- উদার অম্বর দরবারে তোরই
- পরাজিতা হলো অপরাজিতার কাছে
- চাঁদিনী রাতে মল্লিকা লতা
- নয়ন মুদিল কুমুদিনী হায়
- কেন ফুটালে না ভীরু এ মনের কলি
- বলো রাঙাহংস-দূতী তার বারতা
- গোধূলির শুভ লগন এনে সে
- মোর ধ্যানের সুন্দর এলে কি ফিরে
- যে অবহেলা দিয়ে মোরে করিল পাষাণ
- প্রেম আর ফুলের জাতি কুল নাই
- একলা গানের পায়রা উড়াই
- মোর দেহ মন বিভব রতন প্রিয়া
- অন্তরে প্রেমের দীপ জ্বলে যার
- সাঁঝের প্রদীপ কেন নিভে যায়
- আমি মহাভারতী শক্তি-নারী
- নীল সরসীর জলে চতুর্দশীর চাঁদ ডোবে
- শিব-অনুরাগিণী গৌরী জাগে
- ঘন ঘোর বরিষণ মেঘ-ডমরু বাজে
- কপোত-কপোতী উড়িয়া বেড়াই
- নাইয়া কর পার
- ওরে শুভ্রবসনা রজনীগন্ধ্যা, বনের বিধবা মেয়ে
- কে গো তুমি গন্ধ-কুসুম
- চমকে চপলা মেঘে মগন গগন
- তুমি হাতখানি যবে রাখো মোর হাতের ‘পরে
- হয়তো আমার বৃথা আশা তুমি ফিরে আসবে না
- ওগো ভুলে ভুলে যেন ভুলে ভুলে
- সেদিনও বলেছিলে এই সে ফুলবনে
- চৈতী চাঁদের আলো আজ ভালো নাহি লাগে
- তুমি সারাজীবন দুঃখ দিলে
- বনের তাপস কুমারী আমি গো
- হে পাষাণ দেবতা
- মম মধুর মিনতি শোনো ঘনশ্যাম গিরিধারী
- দেবযানীর মনে-প্রথম প্রীতির কলি জাগে
- চপল আঁখির ভাষায়, হে মীনাক্ষী, কয়ে যাও
- হাসে আকাশে শুকতারা হাসে
- ইরানের রূপ-মহলের শাহজাদি শিরী! জাগো
- দোলন-চাঁপা বনে দোলে, দোল-পূর্ণিমা রাতে
- রুম ঝুম ঝুম রুম ঝুম কে বাজায়
- শোনো ও সন্ধ্যামালতী বালিকা তপতী
- তুমি সুন্দর হতে সুন্দর মম মুগ্ধ মানস মাঝে
- পিয়ালা কেন মিছে আনলে ভরি
- আমার যাবার সময় হলো
- সজল কাজল শ্যামল এসো
- ও কে বিকালবেলা বসে নিরালা বাঁধিছে কেশ
- চলে কুসমী শাড়ি পরি বসন্তের পরী
- বেলোয়ারি চুড়ি কে নিবি আয় পুর-নারী
- জোছনা-স্নাহসিত মাধবী নিশি আজ
- চৈতী হাওয়ার মাতন লাগে
- এলে তুমি কে কে ওগো
- কিশোরী বাসন্তী ডাকিছে আয় আয়
- যাও মেঘদূত, দিও প্রিয়ার হাতে
- নিশি নিঝুম, ঘুম নাহি আসে
- বাদল ঝরঝর আসিল ভাদর
- আমি কৃষ্ণচূড়া হতাম যদি
- সুন্দর অতিথি এসো, এসো কুসুমঝরা বনপথে
- বনের ময়ুর কোথায় পেলি এমন চিত্র-পাখা
- তোমায় দেখি নিতুই চেয়ে চেয়ে
- নাচে নটরাজ মহাকাল
- এস হে সজল শ্যাম ঘন দেয়া
- তৃষিত আকাশ কাঁপে রে
- আর্শিতে তোর নিজের রূপই দেখিস
- বসিয়া বিজনে কে গো বিমনা
- ও কে মুঠি মুঠি আবীর কাননে ছড়ায়
- আকুল হলি কেন বকুল বনের পাখি
- বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ, হে ইন্দ্রাণী
- ঝরঝর অঝোর ধারায় ঝরিছে মনে
- চাও চাও চাও নববধূ অবগুণ্ঠন খোলো
- মৌন আরতি তব বাজে নিশিদিন
- হায় আঙিনায় সখি
- বনে যায় যায় আনন্দ-দুলাল
- নবনীত সুকোমল লাবণি তব শ্যাম
- সৃজন ছন্দে আনন্দে
- দোলা লাগিল দখিনার বনে বনে
- হেরো গোধুলি-বেলা সই ঘনিয়ে এলো ঐ
- কোন্ ফুলেরি মালা দিই তোমার গলে
- বনদেবী এসো গহন বন-ছায়ে
- মিনতি রাখো রাখো পথিক, থাকো থাকো
- মোরে রাখিসনে আর ধরে
- তোমাদের দান তোমাদের বাণী
- অনাদরে স্বামী পড়ে আছি আমি
- যোগী শিব-শর ভোলা দিগম্বর
- ভোরে স্বপনে কে তুমি দিয়ে দেখা
- যুগ যুগ ধরি লোকে-লোকে মোর
- দিনগুলি মোর পদ্মেরই দল যায় ভেসে
- বেণুকা ওকে বাজায় মহুয়া-বনে
- আমার বিফল পূজাঞ্জলি অশ্রু-স্রোতে যায় যে ভেসে
- মম প্রাণ-শতদল হোক প্রণামী-কমল
- অন্তরে তুমি আছ চিরদিন
- নারায়ণ! নারায়ণ
- নাচে গৌরীদিব্য হিমগিরি-দুহিতা
- এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো
- কুনুর নদীর ধারে ঝুনুর ঝুনুর বাজে
- ঝুমুর নাচে ডুমুর গাছে ঘুঙুর বেঁধে গায়
- ননদী! হার মেনেছি তোর সনে
- মদনমোহন শিশু নটবর
- মন জপ নাম শ্রীরঘুপতি
- বাঁশি বাজাবে কবে আবার বাঁশরীওয়ালা
- এ কি অপরূপ রূপের কুমার
- অচেনা চেনায় বৃথা আসা-যাওয়া
- বিষ্ণু সহ ভৈরব অপরূপ মধুর
- বাঁশি বাজায় কে কদমতলায়, ওগো ললিতে
- জহরত পান্না হীরার বৃষ্টি
- চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী চৌরঙ্গী
- প্রিয় যেন প্রেম ভুলো না
- ওরে ও বিদেশি বন্ধু
- যেথায় দূরে গাঙের জলে ফুল ফুটেছে থরে থরে
- রসঘনশ্যাম কল্যাণ-সুন্দর
- সতী–হারা উদাসী ভৈরব কাঁদে
- মৃত্যু নাই, নাই দুঃখ আছে শুধু প্রাণ
- এসো শঙ্কর ক্রোধাগ্নি হে প্রলয়ঙ্কর
- এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন
- ওরে গো-রাখা রাখাল! তুই কোথা হতে এলিরে
- বহু পথে বৃথা ফিরিয়াছি প্রভু
- আমি আল্লা নামের বীজ বুনেছি এবার মনের মাঠে
- গুণে গরিমায় আমাদের নারী আদর্শ দুনিয়ায়
- তোমার বুকের ফুলদানিতে ফুল হব বঁধু আমি
- চোখ মুছিলে জল মোছে না বল সখি, এ কোন জ্বালা
- তুমি আনন্দঘন শ্যাম আমি প্রেম-পাগলিনী রাধা
- মোরা ছিলাম একা আজি মিলিনু দুজন
- নাত-জামাই
- তুমি হও মা, চির-আয়ুষ্মতী
- তুমি বৌ শুধু নও, ঘরের আলো
- আসে রে ঐ আসে ভারত-আকাশে
- কালের শঙ্খে বাজিছে আজও
- এই ভারতে নাই যাহা তাহা ভূ-ভারতে নাই
- দে দোল দে দোল ওরে দে দোল
- ওরে আজ ভারতের নব যাত্রা-পথের
- জাগো জাগো জাগো, হে দেশপ্রিয়!
- বিশাল-ভারত-চিত্তরঞ্জন হে দেশবন্ধু এসো ফিরে
- মে ভ্যাবাকান্ত
- শুক বলে, ‘মোর গোঁফের রূপে ভোলে গোপ-নারী’
- ‘বউ মেনিয়া’
- খোকার মাসী
- ‘প্রীতি-উপহার’
- ঝি ও চাকর
- চীন ও ভারতে মিলেছি আবার মোরা
- হায় পলাশি
- শেষ গান
- ‘শাল-পিয়ালের বনে’