সুর-সাকী
এটি কাজী নজরুল ইসলাম এর একটি গীতিকাব্য যা ১৯৩২ সালের ৭ই জুলাই (২৩ আষাঢ়, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ) প্রথম প্রকাশিত হয়। এর প্রকাশক ছিলেন কালীকৃষ্ণ চক্রবর্তী, চক্রবর্তী অ্যান্ড সন্স। এই গ্রন্থে মোট ৯৭টি গান উল্লেখ আমাদের এই সংস্করণে ১৮ ও ৬২ নং গান একই হওয়ায় এবং ৮৫ নং গানটি বইতে না থাকায় মোট গানের সংখ্যা এখানে ৯৪টি।
সূচীপত্র
- কত সে জনম কত সে লোক
- কে পাঠালে লিপির দূতী
- ফুল ফাগুনের এল মরশুম
- এল ফুলের মরশুম শারাব ঢালো সাকি
- হেনে গেল তির তিরছ তার চাহনি
- গোলাব ফুলের কাঁটা আছে সে গোলাব শাখায়
- আজ শেফালির গায়ে হলুদ
- সই ভালো করে বিনোদ বেণি বাঁধিয়া দে
- পায়ে বিঁধেছে কাঁটা সজনি ধীরে চল
- ঢলঢল তব নয়ন-কমল
- তোমার আঁখির কসম সাকি
- বিরহের গুলবাগে মোর ভুল করে আজ
- আকুল হলি কেন বকুল বনের পাখি
- শ্যামের সাথে চল সখি খেলি সবে হোরি
- প্রিয়া গেছে কবে পরদেশ
- সখি ঐ শোনো বাঁশি বাজে
- বিরহের নিশি কিছুতে আর
- ঢের কেঁদেছি ঢের সেধেছি
- এ জনমে মোদের মিলন হবে না
- হায় স্মরণে আসে গো অতীত কথা
- নদী এই মিনতি তোমার কাছে
- বাজায়ে কাচের চুড়ি
- মন কার কথা ভেবে এমন উদাস করে
- আমি কেন হেরিলাম নবঘনশ্যাম
- তুমি কোন পথে এলে হে মায়াবী কবি
- থাক সুন্দর ভুল আমার ছলনা-মধুর তব মন
- এ কি সুরে তুমি গান শুনালে ভিন্দেশি পাখি
- আজি দোল-ফাগুনের দোল লেগেছে
- সামলে চলো পিছল পথ গোরী
- আমার সোনার হিন্দুস্থান
- আমার শ্যামলা বরন বাংলা মায়ের
- লক্ষ্মী মা তুই আয় গো উঠে সাগর-জলে সিনান করি
- সাত ভাই চম্পা জাগো রে
- তোরা যা লো সখি মথুরাতে
- জাগো শ্যামা জাগো শ্যামা
- বিজলি চাহনি কাজল কালো নয়নে
- খ্যাপা হাওয়াতে মোর আঁচল উড়ে যায়
- মোর হৃদি-ব্যথার কেউ সাথি নাহি
- সাগর হতে চুরি ডাগর তব আঁখি
- সুরের ধারার পাগল-ঝোরা
- নাচন লাগে ঐ তরুলতায় পাতায় ফুলে
- দিল দোলা দিল দোলা
- মা ষষ্ঠী গো, তোর গুষ্টির পায়ে পড়ি
- হিন্দু-মুসলমান দুটি ভাই ভারতের দুই আঁখি-তারা
- মানবতাহীন ভারত শ্মশানে দাও মানবতা
- প্রিয়ার চেয়ে শালি ভালো, বাবার চেয়ে মামা
- কেরানি আর গরুর কাঁধ
- শা আর শুঁড়ি মিলে শাশুড়ি কি হয় গো
- তোমায় আমায় ও প্রেয়সী
- কহ প্রিয়ে, কেমন এ রাতি কাটাই
- বুকের ভিতর জ্বলছে আগুন
- একি হাড়-ভাঙা শীত এল মামা
- আমি দেখন-হাসি আমায় দেখলে পরে হাসতে হাসতে
- রাম-ছাগী গায় চতুরঙ্গ বেড়ার ধারে
- আমার হরিনামে রুচি কারণ পরিণামে লুচি
- আমার নয়নে নয়ন রাখি
- আনমনে জল নিতে ভাসিল গাগরী
- ঐ ঘর-ভুলানো সুরে
- গানগুলি মোর আহত পাখীর সম
- ভুলিতে পারিনে তাই আসিয়াছি পথ ভুলি
- হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে
- নাইয়া! ধীরে চালাও তরণী
- সে চলে গেছে বলে কি গো
- কুঁচ-বরণ কন্যা রে তার মেঘ-বরণ কেশ
- আজি গানে গানে ঢাকব আমার
- উদার ভারত! সকল মানবে
- ছলছল নয়নে মোর পানে চেয়ো না
- গেরুয়া-রঙ মেঠো পথে বাঁশরি বাজিয়ে কে যায়
- হৃদয় কেন চাহে হৃদয় আমি জানি মন জানে
- শূন্য আজি গুল-বাগিচা যায় কেঁদে দখিন হাওয়া
- আজিকে তনু মনে লেগেছে রঙ লেগেছে রঙ
- আনো সাকি শিরাজি আনো আঁখি-পিয়ালায়
- ও কূল-ভাঙ্গা নদী রে
- নিরালা কানন-পথে কে তুমি চল একেলা
- যে ব্যথায় এ অন্তর-তল নিশিদিন উঠিছে দুলে
- চাঁদিনী রাতে কানন-সভাতে আপন হাতে
- না মিটিতে মনোসাধ যেয়ো না হে শ্যামচাঁদ
- আয় গোপিনী খেলবি হোরি ফাগের রাঙা
- মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান
- ত্রিংশ কোটি তব সন্তান ডাকে তোরে
- এসো মা ভারত-জননী আবার
- কে দুয়ারে এলে মোর তরুণ ভিখারি
- দুঃখ সাগর মন্থন শেষ ভারতলক্ষ্মী আয় মা আয়
- ডেকে ডেকে কেন সখি ভাঙালি ঘুমের ঘোর
- বিদায়-সন্ধা আসিল ঐ ঘনায় নয়নে অন্ধকার
- একেলা গোরী জলকে চলে গঙ্গাতীর
- প্রিয় তব গলে দোলে যে হার কুড়িয়ে পাওয়া
- আজকে দোলের হিন্দোলায়
- প্রিয় তুমি কোথায় আজি কত সে দূর
- সখি লো তায় আন ডেকে
- চাঁপা রঙের শাড়ি আমার
- ছিটাইয়া ঝাল নুন এল ফাল্গুন মাস
- কত আর এ মন্দির-দ্বার হে প্রিয় রাখিব খুলি
- কাহার তরে হায় নিশিদিন কাঁদে মন প্রাণ