খাপছাড়া
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হয়। এতে কোনো কবিতার শিরোনাম না দিয়ে সংখ্যার ক্রমান্বয়ে সাজানো হয়েছে। উৎসর্গ কবিতা সহ প্রথম ১০৫টি কবিতার সাথে আরো ২৪টি সংযোজিত কবিতা নিয়ে এই গ্রন্থে মোট কবিতার সংখ্যা ১৩০টি।
সূচীপত্র
- উৎসর্গ
- ভূমিকা
- ক্ষান্তবুড়ির দিদিশাশুড়ির
- অল্পেতে খুশি হবে দামোদর শেঠ কি
- পাঠশালে হাই তোলে
- কাঁচড়াপাড়াতে এক ছিল রাজপুত্তুর
- দাড়ীশ্বরকে মানত ক’রে
- নিধু বলে আড়চোখে
- দু-কানে ফুটিয়ে দিয়ে
- পাখিওয়ালা বলে
- রসগোল্লার লোভে
- হাতে কোনো কাজ নেই
- মেছুয়াবাজার থেকে
- টেরিটি বাজারে তার
- ইতিহাসবিশারদ গণেশ ধুরন্ধর
- মুচকে হাসে অতুল খুড়ো
- স্বপ্নে দেখি নৌকো আমার
- বউ নিয়ে লেগে গেল বকাবকি
- ইদিলপুরেতে বাস নরহরি শর্মা
- ঘাসে আছে ভিটামিন, গোরু ভেড়া অশ্ব
- ভয় নেই, আমি আজ রান্নাটা দেখছি
- মন উড়ুউড়ু, চোখ ঢুলুঢুলু
- কালুর খাবার শখ সবচেয়ে পিষ্টকে
- রাজা বসেছেন ধ্যানে
- নাম তার সন্তোষ
- বর এসেছে বীরের ছাঁদে
- নিষ্কাম পরহিতে কে ইহারে সামলায়
- জামাই মহিম এল, সাথে এল কিনি
- ঘাসি কামারের বাড়ি সাঁড়া
- যখনি এমনি হোক জিতেনের মর্জি
- শুনব হাতির হাঁচি
- আধা রাতে গলা ছেড়ে
- গুপ্তিপাড়ায় জন্ম তাহার
- বেণীর মোটরখানা
- নাম তার ডাক্তার ময়জন
- খ্যাতি আছে সুন্দরী বলে তার
- ঘোষালের বক্তৃতা
- কুঁজো তিনকড়ি ঘোরে
- মুরগি পাখির ‘পরে
- সন্ধেবেলায় বন্ধুঘরে
- সভাতলে ভুঁয়ে কাত হয়ে শুয়ে
- নাম তার ভেলুরাম ধুনিচাঁদ শিরত্থ
- ইঁটের গাদার নিচে
- নিজের হাতে উপার্জনে
- আদর ক’রে মেয়ের নাম
- কন্কনে শীত ভাই
- খবর পেলেম কল্য
- সময় চ’লেই যায়
- উজ্জ্বলে ভয় তার
- কনের পণের আশে
- বরের বাপের বাড়ি
- আয়না দেখেই চমকে বলে
- বাদশার মুখখানা
- আপিস থেকে ঘরে এসে
- গব্বুরাজার পাতে
- নামজাদা দানুবাবু
- বহু কোটি যুগ পরে
- আমার পাচকবর গদাধর মিশ্র
- রান্নার সব ঠিক
- সর্দিকে সোজাসুজি
- হাস্যদমনকারী গুরু
- ব্রিজটার প্ল্যান দিল
- স্ত্রীর বোন চায়ে তার
- ননীলাল বাবু যাবে লঙ্কা
- ভোলানাথ লিখেছিল
- একটা খোঁড়া ঘোড়ার ‘পরে
- থাকে সে কাহালগাঁয়ে
- বটে আমি উদ্ধত
- ভূত হয়ে দেখা দিল
- পেঁচোটাকে মাসি তার
- কেন মারো সিঁধ-কাটা ধূর্ত্তে
- যে-মাসেতে আপিসেতে
- জমল সতেরো টাকা
- বেদনায় সারা মন
- ইস্কুল-এড়ানোয়
- দাঁয়েদের গিন্নিটি
- আধখানা বেল খেয়ে
- পাড়াতে এসেছে এক
- ইয়ারিং ছিল তার দু কানেই
- লটারিতে পেল পীতু হাজার পঁচাত্তর
- চিন্তাহরণ দালালের বাড়ি গিয়ে
- জিরাফের বাবা বলে
- যখন জলের কল
- মহারাজা ভয়ে থাকে পুলিশের থানাতে
- বাংলাদেশের মানুষ হয়ে
- ডাকাতের সাড়া পেয়ে
- গণিতে রেলেটিভিটি প্রমাণের ভাবনায়
- তম্বুরা কাঁধে নিয়ে শর্মা বাণেশ্বর
- নিদ্রা-ব্যাপার কেন হবেই অবাধ্য
- দিন চলে না যে
- জান তুমি, রাত্তিরে নাই
- পণ্ডিত কুমিরকে ডেকে বলে
- শ্বশুরবাড়ির গ্রাম
- খড়দয়ে যেতে যদি সোজা এস খুল্না
- নীলুবাবু বলে
- বিড়ালে মাছেতে হল সখ্য
- হরপণ্ডিত বলে
- ঝিনেদার জ্ঞাদনার
- খুদিরাম ক’সে টান দিল
- প্রাইমারি ইস্কুলে
- জন্মকালেই ওর লিখে দিল কুষ্ঠি
- টাকা সিকি আধুলিতে
- বেলা আটটার কমে
- বশীরহাটেতে বাড়ি
- নাম তার চিনুলাল
- হাজারিবাগের ঝোপে হাজারটা হাই
- স্বপ্ন হঠাৎ উঠল রাতে
- পাবনায় বাড়ি হবে, গাড়ি গাড়ি ইঁট কিনি
- বালিশ নেই, সে ঘুমোতে যায় মাথার নিচে ইঁট দিয়ে
- পাঁচদিন ভাত নেই, দুধ একরত্তি
- মানিক কহিল
- ভোতনমোহন স্বপ্ন দেখেন
- গিন্নির কানে শোনা ঘটে অতি সহজেই
- ধীরু কহে শূন্যেতে মজো রে
- ট্রাম্-কন্ডাক্টার
- মাস্টার বলে
- তোল্পাড়িয়ে উঠল পাড়া
- গাড়িতে মদের পিপে ছিল তেরো-চোদ্দো
- রায়ঠাকুরানী অম্বিকা
- জর্মন প্রফেসর
- হাত দিয়ে পেতে হবে কী তাহে আনন্দ
- দোতলায় ধুপ্ধাপ্
- কনে দেখা হয়ে গেছে
- পাতালে বলিরাজার যত বলীরামরা
- মাঝে মাঝে বিধাতার ঘটে একি ভুল
- পেন্সিল টেনেছিনু হপ্তায় সাতদিন
- বলিয়াছিনু মামারে
- কাঁধে মই
- শিমূল রাঙা রঙে
- আইডিয়াল নিয়ে থাকে
- খুব তার বোলচাল