চোখের চাতক
চোখের চাতক প্রথম সংস্করণ ২১শে ডিসেম্বর ১৯২৯ সালে (অগ্রহায়ণ, ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত হয়। এর প্রকাশক ছিলেন শ্রীগোপালদাস এবং মুদ্রক ছিলেন শ্রীসতীশচন্দ্র রায়। এতে মোট ৫৩টি গান অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
সূচীপত্র
- কাঁদিতে এসেছি আপনার লয়ে
- নিশীথ-স্বপন তোর
- দারুণ পিপাসায় মায়া-মরীচিকায়
- মন কেন উদাসে এই ফাগুন-বাতাসে
- কী হবে লাল পাল তুলে ভাই
- আমার দুখের বন্ধু, তোমার কাছে
- ফুল-কিশোরী! জাগো জাগো, নিশি ভোর
- জাগো জাগো, পোহাল রাতি
- কে এল ডাকে চোখ গেল
- কেন নিশি কাটালি অভিমানে
- চলো সখী জল নিতে
- মোর ধেয়ানে মোর স্বপনে
- বৃন্দাবনে এ কী বাঁশরি বাজে
- নিশীথ নিশীথ জাগি গোঁয়ানু রাতি
- ছাড়িতে পরান নাহি চায় তবু যেতে হবে হায়
- আঁধার রাতে কে গো একেলা
- আমার কোন কূলে আজ ভিড়ল তরী
- আজি বাদল ঝরে মোর একেলা
- কেন প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া
- আমি কী সুখে লো গৃহে রবো
- আমার গহিন জলের নদী
- আমার ‘সাম্পান’ যাত্রী না লয়
- হিন্দোলি হিন্দোলি ওঠে নীল সিন্ধু
- দুলে চরাচর হিন্দোল-দোলে
- নাইয়া কর পার
- পরজনমে দেখা হবে প্রিয়
- মাধবী-তলে চলো মাধবিকা-দল
- দেখা দাও, দাও দেখা, ওগো দেবতা
- বাজায়ে জল-চুড়ি কিঙ্কিণী
- জাগো, জাগো, খোলো গো আঁখি
- ওগো সুন্দর আমার
- জনম জনম গেল আশা-পথ চাহি
- এলে কী শ্যামল পিয়া কাজল মেঘে
- ঝরিছে অঝোরে বরষার বারি
- আসিলে কে অতিথি সাঁঝে
- ঘেরিয়া গগন মেঘ আসে
- ঘোর তিমির ছাইল
- কার বাঁশরি বাজে মুলতান-সুরে
- কে তুমি দূরের সাথী
- আজি এ শ্রাবণ-নিশি কাটে কেমনে
- মোর ঘুমঘোরে এলে মনোহর
- যাও যাও তুমি ফিরে
- কেউ ভোলেনা কেউ ভোলে
- পরদেশী বঁধু! ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি
- এত কথা কি গো কহিতে জানে
- ভাঙা মন আর জোড়া নাহি যায়
- ওরে মাঝি ভাই
- তোমায় কূলে তুলে বন্ধু আমি নামলাম জলে
- ফাগুন-রাতের ফুলের নেশায় আগুন জ্বালায়
- বনে বনে দোলা লাগে
- পেয়ে কেন নাহি পাই হৃদয়ে মম
- না মিটিতে সাধ মোর নিশি পোহায়
- কে ডাকিল আমারে আঁখি তুলে