প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে
শামসুর রহমানের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৭৮ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত হয়।
সূচীপত্র
- হৃদয়ের চোখে জলধারা দেখে
- স্বপ্নের ভিতরে বাল্যশিক্ষা ওড়ে
- সোনালি পাখি, নীলিমা এবং একজন
- সেই কবেকার ঋণ
- সে একলা হাঁটে
- সময়ের লালা
- সন্দেহপ্রবণ নই
- শোনো হে
- শুভেচ্ছান্তে
- শিল্পের অপচয়
- শিরোনামহীন
- শহুরে জ্যোৎস্নায়
- শব্দের সংস্রবে কতকাল
- লোকটার কাহিনী
- লোকটা বুড়োই বটে
- রৌদ্রলোকে, নক্ষত্রের বিপুল জোয়ারে
- রেনেসাঁস
- যখন সে লেখে
- যখন শুধাও তুমি
- মেধার কিরণে স্নান করে
- মৃতের মুখের কাছে
- মুর্গী ও গাজর
- মানবের ব্যাখ্যা
- মাঝে মাঝে তাকে
- ভ্রান্তিবিলাসে
- ভালো থেকো, সুখে থেকো
- ভায়োলেন্স
- বেহালাবাদকের জন্যে পঙ্ক্তিমালা
- বুগেনভেলিয়া
- বিশদ তদন্তসূত্রে
- বয়স যতই হোক
- প্রথম দেখা
- পিছুটান
- পার্টির পরে
- পাখির ভূমিকা
- নিষ্পিষ্ট বেহালা
- নিজের নিকট থেকে
- দেবার মতোন কিছু নেই
- দূরের একটা বাড়ি আমাকে
- দুপুর প্রবেশ করে
- তোর কাছ থেকে দূরে
- তোমার নিদ্রার দিকে
- তোমার চোখ
- তোমার ঔদাস্য
- তিন যুগ পর
- তবু হয়, এরকমই হয়
- টেবিলে জমাট মেঘ
- জ্যোৎস্নায় ভাসছে ঢাকা
- জুনের দুপুর
- চায়ের দোকানে বসে
- চন্দ্রোচ্ছ্বাস
- কোনো ইন্দ্রনীল অভিমান নেই
- কোথায় তুমি?
- কোথাও সোনালি ঘণ্টা
- কেন তুমি অভিমানে
- কেউ কি এখন
- কে আসে এমন ধু ধু অবেলায়
- কী ভাবছো তুমি?
- কী করে যে বেঁচে ছিল
- কিছুদিন থেকে
- কবির ডায়েরী
- কখনো কখনো স্মৃতি
- এবং প্রকৃত বিপ্লবীর মতো
- এখনো উদ্বেগে কাঁপি
- এখন তোমাকে ছাড়া
- একদা
- উল্টো দিকে ছুটে যাচ্ছে ট্রেন
- ঈদকার্ড, ১৯৭৭
- ইদানীং সন্ধ্যেবেলা
- ইচ্ছেগুলি থেঁতলে দিয়ে
- আমি আর করবো কত শোক
- আমার প্রেমের মধ্যদিনে
- অভিমানী বাংলাভাষা
- অথচ দরজা থেকে