গুল-বাগিচা
'গুলবাগিচা' কাজী নজরুল ইসলামের গীতিকাব্য যা ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দের ২৭শে জুন (১২ই শ্রাবণ, ১৩৪০ বঙ্গাব্দ) গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। এতে মোট ৮৭টি গান রয়েছে।
সূচীপত্র
- উৎসর্গ-পত্র
- দু’টি কথা
- গুল্-বাগিচার বুলবুলি আমি
- সোনার মেয়ে! সোনার মেয়ে
- বকুল চাঁপার বনে কে মোর
- আঁখি-বারি আঁখিতে থাক, থাক ব্যথা হৃদয়ে
- ভুল করে কোন ফুল-বিতানে
- পথ চলিতে যদি চকিতে
- কেন ফোটে কেন কুসুম ঝরে যায়
- তোমার কুসুম-বনে আমি আসিয়াছি ভুলে
- কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না
- বুকে তোমায় নাই বা পেলাম
- বৃথা তুই কাহার পরে করিস অভিমান
- পিয়া পাপিয়া পিয়া বোলে
- চোখের নেশার ভালোবাসা সে কি কভু থাকে গো
- এ কুঞ্জে পথ ভুলি কোন বুলবুলি আজ
- কোন কুসুমে তোমায় আমি
- পরো পরো চৈতালি-সাঁঝে কুস্মী শাড়ি
- ঝুমকো-লতার চিকন পাতায়
- বরষ মাস যায়- সে নাহি আসে
- আমার বিজন ঘরে হেসে এল পথিক মুসাফির-বেশে
- ভেঙো না ভেঙো না বঁধু তরুণ চামেলি-শাখা
- আসিলে কে গো বিদেশি দাঁড়ালে মোর আঙিনাতে
- এসো বঁধূ ফিরে এসো
- নাহি কেহ আমার ব্যথার সাথী
- মাধবী-লতার আজি মিলন সখি
- আজি এ বাদল-দিনে কত কথা মনে পড়ে
- বাদল বায়ে মোর নিভিয়া গেছে বাতি
- মেঘের হিন্দোলা দেয় পূব-হাওয়াতে দোলা
- সাধ জাগে মনে পর-জীবনে
- আঁচলে হংস-মিথুন আঁকা
- অচেনা সুরে অজানা পথিক
- হেরি আজ শূন্য নিখিল
- কত কথা ছিল তোমায় বলিতে
- তুমি বর্ষায়-ঝরা চম্পা
- অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে সঘন তিমির রাতে
- একলা ভাসাই গানের কমল সুরের স্রোতে
- তোমার আকাশে উঠেছিনু চাঁদ
- দুলিবি কে আয় মেঘের দোলায়
- কোন্ দূরে ও-কে যায় চ’লে যায়
- রিমি ঝিম্ রিমি ঝিম্ ঐ নামিল দেয়া
- পাষাণ-গিরির বাঁধন টুটে
- শেষ হলো মোর এ জীবনে ফুল ফোটাবার পালা
- কাঁদিছে তিমির-কুন্তলা সাঁঝ
- আসে রজনী, সন্ধ্যামণির প্রদীপ জ্বলে
- আজি কুসুম-দীপালি জ্বলিছে বনে
- দোপাটি লো, লো করবী
- বাসন্তী রং শাড়ি পরো খয়ের রঙের টিপ্
- এস এস রস-লোক-বিহারী
- তোমাদের দান তোমাদের বাণী
- যেন ফিরে না যায় এসে আজ
- মদির আবেশে কে চলে ঢুলু-ঢুলু-আঁখি
- নাচে সুনীল দরিয়া আজি দিল-দরিয়া
- মহুয়া ফুলের মদির বাসে
- দুপুর বেলাতে একলা পথে
- শিউলি-তলায় ভোরবেলায়
- যৌবন-সিন্ধু টলমল টলমল
- চারু চপল পায়ে যায় যুবতী গোরী
- দুধে আলতায় রং যেন তার
- আমার ভাঙা নায়ের বৈঠা ঠেলে
- বনে চলে বনমালি বনমালা দুলায়ে
- ঘন-ঘোর-মেঘ-ঘেরা দুর্দিনে ঘনশ্যাম
- মনে যে মোর মনের ঠাকুর তারেই আমি
- মোর পুষ্প-পাগল মাধবী কুঞ্জে
- এই দেহেরই রঙমহলায়
- হে চির-সুন্দর, বিশ্ব-চরাচর
- কপোত-কপোতী উড়িয়া বেড়াই
- এ কোথায় আসিলে হায়, তৃষিত ভিখারি
- স্বদেশ আমার! জানি না তোমার
- চম্পক-বরণী টলমল তরণী
- শিউলি-ফুলের মালা দোলে
- স্বপ্নে দেখেছি ভারত-জননী
- দুরন্ত দুর্মদ প্রাণ অফুরান
- জগতে আজিকে যারা আগে চলে ভয়-হারা
- গঙ্গা সিন্ধু নর্মদা কবেরী যমুনা ঐ
- আমার দেশের মাটি
- এল শোকের সেই মোহররম
- বহিছে সাহারায় শোকেরই লু-হাওয়া
- ঈদজ্জোহার চাঁদ হাসে ঐ
- তওফিক দাও খোদা ইসলামে
- সাহারাতে ডেকেছে আজ বান
- উম্মত আমি গুনাহ্গার
- ফিরি পথে পথে মজনু দিওয়ানা
- ভুবন-জয়ী তোরা কি হায়
- বাজিছে দামামা, বাঁধ রে আমামা
- খোদার হাবিব হলেন নাজেল
- মারহাবা সৈয়দে মক্কি মদনি
- মোহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লেআলা
- তোমারি প্রকাশ মহান