তিন সাত নয় দুই একশত মৃত সিগারেট
একশত নিসংগ চিৎকার ইথারের পেশীতে শিরায়-
একজন জীবিত ধাতব ধারনের বিপনী মেলে
শেষতম পরীক্ষায় ঋজু অবিনীত ঘাতক প্রতিমা
একশত মৃত সিগারেট একশত নির্মান তৃষ্ণাতাড়িত কাক।
শব্দে ধ্বনিতে ধ্বসমান ধ্বংসের ধূর্ত সাঁতার, আসে
শিকারী কুমিরের চোখ লালায়িত নিঃশব্দ গমনে
তীক্ষ্ণ থির লক্ষ্য জনপদে বোধে ও মেধায়
স্নেহহীন গৃহের নীড়ে।
সম্ভোগে সজ্জিত নয়- শোনিতে পদের নষ্ট নোখ
শকুনীর বিকৃত রমন রাত্রির নগ্ন নাভিমূলে
অতৃপ্ত যোনির জাগরণমুখর যন্ত্রনার ধ্বংসস্তুপ
একশত মৃত সিগারেট একশত গনিকার জীবনযাপন।
মেরুদণ্ডে দণ্ডিত আসামীর প্রমানিত অপরাধে
নত চব্বিশটি অস্থি-র সজল বিনীত বাসনায়
ব্যর্থ কাংখার মতো বাজে ক্লেদাক্ত গীটার
কনভয়, বি-৫২ একটি শাদা কুকুরির রিরংসা
কালো বালকের শিশ্নের সোঁদা ঘ্রান শুকে শুকে…
শস্যের গর্ভিনী ডগা খেয়ে প্রকাশ্যে পালায়
এক ধাতব পাখির ঠোট
একশত মৃত সিগারেট জেগে ওঠে জলপাই কার্ফর রাতে।
পরিচয়- লাল যোগচিহ্ন বুকের বুনটে
প্রোটিনের পোস্টারে আটা জন্মাবধি ফাঁকা আশ্রয়ভূমি।
পিতৃত্বের নিষিদ্ধ নিবাসে পোত দীপ্র গ্রীবা জেগে আছি তবু
জননীর লজ্জার ফসল অবিনীত ঘাতক সাহস শেষতম পরীক্ষায়
নির্মান নয়- একশত মৃত সিগারেট কোরেছি ধারন মাংশের এ্যাশট্রে।