আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কাব্যগ্রন্থ যা ১৯৬৬ সালের মার্চ মাসে (বাংলা চৈত্র, ১৩৭২) কৃত্তিবাস প্রকাশনী থেকে প্রথম প্রকাশ করেন শরৎকুমার মুখোপাধ্যায়। সর্বমোট একাত্তরটি কবিতার এই বইটি উৎসর্গ করা হয় সমীর রায়চৌধুরী-কে। প্রথম সংস্করণে এই গ্রন্থটির প্রচ্ছদশিল্পীর কোন নাম উল্লেখ নেই। দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় বিশ্ববাণী প্রকাশনী থেকে বাংলা ১৩৭৯ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসে এবং এই সংস্করণটিতেও প্রচ্ছদশিল্পীর নাম উল্লেখিত হয় নি।
সূচীপত্র
- স্বপ্ন, একুশে ভাদ্র
- মহারাজ, আমি তোমার
- অসুখের ছড়া
- হঠাৎ নীরার জন্য
- আর্কেডিয়া
- আটাশ বছরে
- শুধু কবিতার জন্য
- রাত্রির বর্ণনা
- চোখ বাঁধা
- বায়ু, তুমি
- আমার খানিকটা দেরি হয়ে যায়
- জুয়া
- বড় বেশি
- প্রত্যেক তৃতীয় চিন্তা
- শব্দ ১
- সাবধান
- আমার কয়েকটি নিজস্ব শব্দ
- অপমান এবং নীরাকে উত্তর
- তুমি শব্দ ভেঙেছিলে
- হিমযুগ
- ঘুম
- শেষ যাত্রী
- নির্বাসন
- মুখ দেখাদেখি
- মেয়েদের জন্য ভুল ছন্দে
- অবেলায়
- জ্বলন্ত জিরাফ
- পাপ ও দুঃখের কথা ছাড়া আর কিছুই থাকে না
- প্রেমবিহীন
- রাখাল
- পৌঁছোনো যাবে না
- খিদে
- কয়েক মুহূর্তে
- একটি কবিতা লেখা
- নীরা তোমার কাছে
- আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি
- স্মৃতির প্রতি
- নিয়তি
- না লেখা কবিতা
- ভ্রমণ
- অমলের স্ত্রীর জন্য
- আমি ও কলকাতা
- অনর্থক নয়
- এক সন্ধেবেলা আমি
- একই স্বপ্ন দু’জনে দেখেছি
- নীরার জন্য কবিতার ভূমিকা
- চোখ বিষয়ে
- দুপুরে রোদ্দুরে
- মায়াজাল
- ক্লান্তির পর
- মৃত্যুদণ্ড
- নীরা ও জীরো আওয়ার
- বিড়াল
- একবার হাসপাতালে যাও
- তিন ঘণ্টা বিচ্ছেদ
- মালতী
- শব্দ ২
- কাটামুণ্ডের দিবাস্বপ্ন
- সকল ছন্দের মধ্যে আমিই গায়ত্রী
- আমার ছায়া
- অসমাপ্ত
- দ্বিধা
- বহুদিন পর প্রেমের কবিতা
- হাওয়া এসে
- এই হাত ছুঁয়েছিল
- নারী ও নগরী
- এবার কবিতা লিখে
- অচেনা
- দাঁতের ব্যথায় ভুগছেন একজন দার্শনিক
- দু’জনের কাছে ঋণ
- দেখা হবে